'সুষ্ঠু নির্বাচন কিভাবে হবে, প্রশ্ন যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের'

নিজস্ব প্রতিবেদক । ০৬ নভেম্বর ২০২৩

'সুষ্ঠু নির্বাচন কিভাবে হবে, প্রশ্ন যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের'

'সুষ্ঠু নির্বাচন কিভাবে হবে, প্রশ্ন যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের'। এটি দৈনিক কালের কণ্ঠের শিরোনাম। খবরে বলা হচ্ছে, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন কিভাবে নিশ্চিত করবে, বাংলাদেশের কাছে তা আবার জানতে চাইবে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য।

জাতিসংঘের ইউনিভার্সাল পিরিয়ডিক রিভিউ (ইউপিআর) কাঠামোর আওতায় মানবাধিকারবিষয়ক আন্তর্জাতিক চুক্তি, সনদ ও আইনগুলোর প্রতি বাংলাদেশের অঙ্গীকার ও বাস্তবায়নের অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হবে।

এই অধিবেশনে বাংলাদেশকে নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন করবে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য।

বাংলাদেশে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য আগেই তাদের প্রত্যাশার কথা জানিয়েছিল। সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনায় দেশ দুটির প্রতিনিধিরা তাঁদের প্রত্যাশা পুনর্ব্যক্তও করেছেন।

এবার তাঁরা ইউপিআর অধিবেশনে এ বিষয়ে প্রশ্ন করবেন। আগামী সপ্তাহে জেনেভায় এই অধিবেশন বসবে।

ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের প্রধান শিরোনাম 'Govt plans harsher clampdown on BNP' খবরে বলা হচ্ছে, নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের অধীনে বিএনপিসহ সমমনা দলগুলো রাজপথে আন্দোলনে সক্রিয় হচ্ছে। অপরদিকে সরকার এমন আন্দোলন দমনে আরও কঠোর হচ্ছে।



সম্প্রতি পুলিশ সদর দপ্তরে ডিআইজি পদমর্যাদার পুলিশ কর্মকর্তাদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। কারো নামে মামলা থাকলে তাদের গ্রেপ্তার করতে ওই বৈঠকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে পুলিশ কর্মকর্তাদের।

দৈনিক যুগান্তরের প্রধান শিরোনাম 'কূটনীতিকদের দৌড়ঝাঁপ পর্দার আড়ালে'। পত্রিকাটি বলছে, রাজনৈতিক সংকট নিরসনে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে সংলাপ আয়োজনের লক্ষ্যে বিদেশি কূটনীতিকদের পক্ষ থেকে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এই উদ্যোগ সফল করার লক্ষ্যে ব্যাপক কূটনৈতিক তৎপরতাও শুরু হয়েছে।

বিদেশি কূটনীতিকরা দফায় দফায় নিজেদের মধ্যে শলাপরামর্শ করছেন। এর পাশাপাশি আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করছেন।

তবে 'স্পর্শকাতর বিবেচনায়' জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের সঙ্গে চলমান উদ্যোগ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।

'জিরো টলারেন্সে সরকার' বাংলাদেশ প্রতিদিনের শিরোনাম । পত্রিকাটি বলছে, আন্দোলনের নামে জ্বালাও-পোড়াওয়ে নেতৃত্ব দেওয়া এবং অংশগ্রহণকারীদের গ্রেফতারে চলছে সাঁড়াশি অভিযান।

সড়ক-মহাসড়কের যানবাহনসহ সাধারণ মানুষের জানমালের নিরাপত্তার জন্য চলছে সমন্বিত টহল। ইতিমধ্যে এ সংক্রান্ত বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে।

রেল, সড়ক ও নৌপথে যোগাযোগ নির্বিঘ্ন রাখতে ‘অপারেশন সুরক্ষিত যাতায়াত’ শুরু করছে আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী। এ জন্য সারা দেশে ৬৫ হাজার আনসার ও ভিডিপি সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।