পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। বৈঠকে ঢাকায় অবস্থানরত ওয়াশিংটনে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান, উত্তর আমেরিকা অনুবিভাগের মহাপরিচালক খন্দকার মাসুদ উল আলম উপস্থিত ছিলেন।বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যান্ত রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় ঘণ্টাব্যাপী এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বজুড়ে শ্রম ইস্যুতে তাদের নীতি জোরদার করার ঘোষণা দিয়েছে। ওই নীতি ঘোষণার দিনে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি ব্লিনকেন বাংলাদেশের গার্মেন্টস অধিকার নিয়ে কাজ করা নেত্রী কল্পনা আক্তারের জেল-জুলুমের প্রসঙ্গ টেনেছেন। প্রেসিডেন্ট বাইডেনের ওই মেমোরেন্ডাম বলে বাংলাদেশকে টার্গেট করা হতে পারে এমন আশঙ্কা ব্যক্ত করে ওয়াশিংটনের বাংলাদেশ দূতাবাস এরই মধ্যে সরকারকে এ ব্যাপারে সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে। গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করার জন্য আগেই ভিসানীতি ঘোষণা করেছে ওয়াশিংটন। সেই নীতি কার্যকরও হচ্ছে। পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে পিটার হাসের আজকের বৈঠকের বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে এখনো তেমন কিছু জানানো হয়নি। তবে ধারণা করা হচ্ছে সমসাময়িক বিষয়াদি নিয়েই হয়তো এই বৈঠক হয়েছে। সঙ্গত কারণেই সেখানে, রাজনীতি, শ্রমনীতি, নির্বাচন প্রসঙ্গ আসবে।স্মরণ করা যায়, পূর্বনির্ধারিত ১০ দিনের ছুটি কাটিয়ে সোমবার ঢাকায় ফিরেছেন পিটার হাস। এর আগে গত ১৬ নভেম্বর তিনি শ্রীলংকান এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে ঢাকা ছাড়েন। রাষ্ট্রদূত ও কূটনীতিকদের তাদের কর্মস্থল থেকে নিজ দেশে বা অন্যত্র ছুটিতে যাওয়া স্বাভাবিক নিয়ম হলেও রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সফরটি বেশ আলোচিত হয়।
নিজস্ব প্রতিবেদক । ৩০ নভেম্বর ২০২৩
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, নির্বাচন নিয়ে সংবিধানে একটি সময়সীমা আছে। সেই সময়সীমা অতিক্রম করে তফসিল পরিবর্তন আমরা কখনো সমর্থন করব না। সময়সীমাকে অতিক্রম করবে এমন কোনো পদক্ষেপ এমন কোনো পরিবর্তন আমরা মানব না।বুধবার (২৯ নভেম্বর) আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।বিএনপি অবরোধ-হরতাল কার বিরুদ্ধে করছে প্রশ্ন রেখে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, তারা হরতাল ডাকছে কার বিরুদ্ধে, এটা তো নির্বাচনের বিরুদ্ধে; নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য এসব কর্মকাণ্ড করছে।তিনি বলেন, আজকে যারা মানবাধিকারের কথা বলে, বাংলাদেশে সুশাসনের কথা বলে, যারা ফ্রি ফেয়ার নির্বাচনের কথা বড় গলায় বলে, তারা আজকে একটা পক্ষের এসব অপকর্ম, গণতন্ত্রবিরোধী, সংবিধান বিরোধী কর্মকাণ্ডের ব্যাপারে কেন নীরব? এটা নিয়ে তো কেউ কিছু বলছে না। নির্বাচনকে যারা প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায়, যারা বাধা দিচ্ছে, তাদের ব্যাপারে তারা কেন নীরব? আমাদের দেশে যারা সুশীল সমাজ যারা মানবাধিকারের কথা বলে, তাদের কাছে আমার প্রশ্ন।কাদের বলেন, আমরা শুনেছিলাম আন্তর্জাতিকভাবে, নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হবে এমন কোনো কর্মকাণ্ড হলে, সেটা নির্বাচন বিরোধী কর্মকাণ্ড বলে বিবেচিত হওয়ার কথা। এখন তো সবাই নীরব। এখন কেউ কিছু বলে না। ইউরোপও কিছু বলে না, আমেরিকাও কিছু বলে না।আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, হরতাল-অবরোধকে কি কোনোভাবে ঢেকে রাখা যায়? পুলিশ হত্যা কি কোনোভাবে ঢেকে রাখা যায়? প্রধান বিচারপতির বাড়িতে হামলা, গাড়িতে অগ্নি সংযোগ করছে, এগুলো কি অন্ধকারে ঢেকে রাখা যাবে? এগুলো তো প্রকাশ্যে হচ্ছে। আজকের বিশ্বে এখানকার খবর সারা দুনিয়ায় ছড়িয়ে যেতে কতক্ষণ লাগে? এখানকার কোনো খবর ল্যাটিন আমেরিকার কোনো দেশ বা আফ্রিকার কোনো দেশে পৌঁছতে কি দেরি হচ্ছে? ওয়াশিংটনে পৌঁছাতে কি দেরি হচ্ছে? এসব নিয়ে তো কোনো কথা আমরা শুনছি না।ওবায়দুল কাদের বলেন, যারা অপকর্ম করেছে, শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছে, তাদের বিরুদ্ধে মামলা তো হবেই। আপনি প্রকাশ্যে পুলিশকে খুন করেছেন, সেটার সঙ্গে যে বা যারা জড়িত, তাদের বিরুদ্ধে মামলা হবে না? তাদেরকে জেলে পাঠানো হবে না? এটা কোনো সভ্য দেশে আছে? এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।
নিজস্ব প্রতিবেদক । ২৯ নভেম্বর ২০২৩
বাংলাদেশ নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাসকে হুমকি দেওয়ার অভিযোগে বাঁশখালী ও মহেশখালী উপজেলার ৮ আওয়ামী লীগ নেতার বিরুদ্ধে আদালতে মামলার আবেদন করা হয়েছে। আদালত মামলাটি আদেশের জন্য রেখেছেন।বুধবার চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট-৪ মো. সালাউদ্দিনের আদালতে মামলাটির আবেদন করেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সহ সভাপতি এম এ হাশেম রাজু। মামলার এজাহারে তিনি নিজেকে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কমিশনের বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের প্রেসিডেন্ট পরিচয় দেন।মামলার আসামিরা হলেন বাঁশখালী উপজেলার চাম্বল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক মুজিবুল হক চৌধুরী, মহেশখালীর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি ফরিদুল আলম, চাম্বল ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ইফতেখার উদ্দিন বাবু, সাজ্জাদ, এহচান, ফরহাদ, নাছির ও সাইফুল।বাদীর আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. ইরফান উদ্দীন মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাসকে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগে আদালতে মামলার আবেদন করা হয়েছে। আদালত মামলার বাদী এম এ হাশেম রাজুর জবানবন্দি রেকর্ড করেন। আদালত মামলাটি আদেশের জন্য রেখেছেন।মামলার এজাহারে বাদী উল্লেখ করেন, গত ৬ নভেম্বর মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাসকে হত্যার হুমকি দিয়ে বক্তব্য দেন বাঁশখালী উপজেলার চাম্বল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চৌধুরী ও কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ফরিদুল আলম।তাদের ওই বক্তব্যের ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এতে তিনি ব্যথিত হয়েছেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে মামলার আবেদন করা হয়েছে।মামলার বাদী এম এ হাশেম রাজু বলেন, মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস দেশে নিরপেক্ষ নির্দলীয় সরকারের অধীনে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা বলেছেন। এ কারণে তাকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে। তিনি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। হুমকিদাতাদের বিচারের মুখোমুখি করা প্রয়োজন। এ কারণে আমি মামলাটি করেছি।
নিজস্ব প্রতিবেদক । ২৯ নভেম্বর ২০২৩
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য দলীয় প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে জাতীয় পার্টি। আজ সোমবার বিকেলে দলের পক্ষ থেকে মনোনয়নপ্রাপ্তদের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।যারা মনোনয়ন পেলেন১ পঞ্চগড়-১ (পঞ্চগড় সদর, তেঁতুলিয়া ও আটোয়ারী উপজেলা) মো. আবু সালেক/মো. আব্দুর রহিম২ পঞ্চগড়-২ (বোদা উপজেলা এবং দেবীগঞ্জ উপজেলা) লুৎফর রহমান রিপন৩ ঠাকুরগাঁও-১ (ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা) মো. রেজাউল রাজী স্বপন চৌধুরী৪ ঠাকুরগাঁও-২ (বালিয়াডাঙ্গী-হরিপুর উপজেলা) জনাবা নুরুন্নাহার বেগম৫ ঠাকুরগাঁও-৩ (পীরগঞ্জ ও রানীসংকৈল) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ (সাবেক এমপি)৬ দিনাজপুর-১ (বীরগঞ্জ উপজেলা এবং কাহারোল উপজেলা) মো. শাহিনুর ইসলাম৭ দিনাজপুর-২ (বোচাগঞ্জ উপজেলা এবং বিরল উপজেলা) এ্যাড. জুলফিকার হোসেন মাহবুবুর রহমান৮ দিনাজপুর-৩ (দিনাজপুর সদর উপজেলা) আহমেদ শফি রুবেল৯ দিনাজপুর-৪ (খানাসামা ও চিরিরবন্দর উপজেলা) মো. মোনাজাত চৌধুরী১০ দিনাজপুর-৫ (ফুলবাড়ী-পাবর্তীপুর) এ্যাড. নুরুল ইসলাম১১ দিনাজপুর-৬ (হাকিমপুর এবং ঘোড়াঘাট উপজেলা) মো. ফিরোজ সুলতান আলম১২ নীলফামারী-১ (ডোমার উপজেলা এবং ডিমলা উপজেলা) লেঃ কর্ণেল (অবঃ) তসলিম১৩ নীলফামারী-২ (নীলফামারী সদর উপজেলা) মো. শাহজাহান আলী চৌধুরী১৪ নীলফামারী-৩ (জলঢাকা এবং কিশোরগঞ্জ উপজেলা) মেজর (অবঃ) রানা মো. সোহেল১৫ নীলফামারী-৪ (সৈয়দপুর উপজেলা) আহসান আদেলুর রহমান১৬ লালমনিরহাট-১ (পাটগ্রাম এবং হাতিবান্ধা উপজেলা) মো. হাবিবুল হক বশু মিয়া১৭ লালমনিরহাট-২ (কালীগঞ্জ এবং আদিতমারী উপজেলা) মো. দেলোয়ার১৮ লালমনিরহাট-৩ (লালমনিরহাট সদর উপজেলা) জাহিদ হাসান১৯ রংপুর-১ (গংগাচরা এবং রংপুর সদর উপজেলা) এইচ এম শাহরিয়ার আসিফ২০ রংপুর-২ (বদরগঞ্জ-তারাগঞ্জ) আনিসুল ইসলাম মন্ডল২১ রংপুর-৩ (রংপুর সদর উপজেলা) গোলাম মোহাম্মদ কাদের২২ রংপুর-৪ (পীরগাছা উপজেলা এবং কাউনিয়া উপজেলা) মোস্তফা সেলিম বেঙ্গল২৩ রংপুর-৫ (মিঠাপুকুর উপজেলা) মো. আনিছুর রহমান২৪ রংপুর-৬ (পীরগঞ্জ উপজেলা) মো. নূর আলম মিয়া২৫ কুড়িগ্রাম-১ ভুরুঙ্গামারী এবং নাগেশ্বরী উপজেলা) একেএম. মোস্তাফিজুর রহমান২৬ কুড়িগ্রাম-২ (কুড়িগ্রাম সদর ও ফুলবাড়ী, রাজারহাট উপজেলা) পনির উদ্দিন আহমেদ২৭ কুড়িগ্রাম-৩ (উলিপুর উপজেলা) আব্দুস সুবহান২৮ কুড়িগ্রাম-৪ (চিলমারী, রৌমারী ও রাজিবপুর উপজেলা) একেএম সাইফুর রহমান২৯ গাইবান্ধা-১ (সুন্দরগঞ্জ) ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী৩০ গাইবান্ধা-২ (গাইবান্ধা সদর) আব্দুর রশীদ সরকার৩১ গাইবান্ধা-৩ (সাদুল্লাপুর-পলাশবাড়ী) ইঞ্জিনিয়ার মাইনুর রাব্বী চৌধুরী৩২ গাইবান্ধা-৪ (গোবিন্দগঞ্জ) কাজী মো. মশিউর রহমান৩৩ গাইবান্ধা-৫ (সাঘাটা-ফুলছড়ি) মো. আতাউর রহমান সরকার(রাজশাহী বিভাগ)৩৪ জয়পুরহাট-১ (জয়পুরহাট সদর ও পাঁচবিবি উপজেলা) ডা. মো. মোয়াজ্জেম হোসেন৩৫ জয়পুরহাট-২ (আক্কেলপুর, ক্ষেতলাল ও কালাই) আবু সাঈদ নুরুল্লাহ৩৬ বগুড়া-১ (সারিয়াকান্দি এবং মোসাদলা উপজেলা) মো. গোলাম মোস্তফা বাবু মন্ডল৩৭ বগুড়া-২ (শিবগঞ্জ উপজেলা) শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ এমপি৩৮ বগুড়া-৩ (আদমদিঘি ও দুপচাচিয়া উপজেলা) এ্যাড. নুরুল ইসলাম তালুকদার এমপি৩৯ বগুড়া-৪ (কাহালু উপজেলা এবং নন্দীগ্রাম উপজেলা) শাহীন মোস্তফা কামাল ফারুক৪০ বগুড়া-৫ (শেরপুর উপজেলা) মো. ওমর ফারুক৪১ বগুড়া-৬ (বগুড়া সদর উপজেলা) আজিজ আহমেদ রুবেল৪২ বগুড়া-৭ (গাবতলি-শাহাজানপুর) এটিএম আনিসুল ইসলাম৪৩ চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ (শিবগঞ্জ উপজেলা) মো. আফজার হোসেন৪৪ চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ (ভোলাহাট, গোমস্তাপুর ও নাচোল) এ্যাড. আব্দুর রশীদ৪৫ চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ (চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা) মো. মোস্তাফিজুর রহমান মুকুল৪৬ নওগাঁ-১ (পোরশা, সাপাহার ও নিয়ামতপুর উপজেলা) মো. আকবর আলী৪৭ নওগাঁ-২ (ধামইরহাট-পত্নীতলা) এড. মো. তোফাজ্জল হোসেন৪৮ নওগাঁ-৩ (মহাদেবপুর-বদলগাছী) মাসুদ রানা৪৯ নওগাঁ-৪ (মান্দা) মো. আলতাফ হোসেন৫০ নওগাঁ-৫ (নওগাঁ সদর) মো. ইফতারুল ইসলাম বকুল৫১ নওগাঁ-৬ (আত্রাই-রাণীনগর) আবুবেলাল হোসেন৫২ রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) সামসুদ্দিন মন্ডল৫৩ রাজশাহী-২ (রাজশাহী মহানগর) সাইফুল ইসলাম স্বপন৫৪ রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) সোলায়মান হোসেন৫৫ রাজশাহী-৪ (বাগমারা) মো. আবু তালেব প্রামাণিক৫৬ রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দূর্গাপুর) অধ্যাপক আবুল হোসেন৫৭ রাজশাহী-৬ (বাঘা-চারঘাট) মো. শামসুদ্দিন রিন্টু৫৮ নাটোর-১ (লালপুর ও বাগাতিপাড়া) মো. আশিক হোসেন৫৯ নাটোর-২ (নাটোর সদর ও নলডাঙ্গা উপজেলা) ডা. মো. নুরুন্নবী মৃধা৬০ নাটোর-৩ (সিংড়া উপজেলা) আনিসুর রহমান৬১ নাটোর-৪ (বড়াইগ্রাম ও গুরুদাসপুর উপজেলা) অধ্যাপক মো. আলাউদ্দিন মৃধা৬২ সিরাজগঞ্জ-১ (কাজীপুর ও সিরাজগঞ্জ সদর আংশিক) মো. জহিরুল ইসলাম৬৩ সিরাজগঞ্জ-২ (সিরাজগঞ্জ সদর ও কামারখন্দ) মো. আমিনুল ইসলাম ঝন্টু৬৪ সিরাজগঞ্জ-৩ (রায়গঞ্জ, তাড়াশ ও সলঙ্গা আংশিক) মো. জাকির হোসেন৬৫ সিরাজগঞ্জ-৪ (উল্লাপাড়া ও সলঙ্গা আংশিক) মো. আব্দুল্লাহ আল হাসেম৬৬ ৬ সিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি, চৌহালী ও এনায়েতপুর) মো. ফজলুল হক৬৭ সিরাজগঞ্জ-৬ (শাহজাদপুর ও এনায়েতপুর আংশিক) মো. মোক্তার হোসেন৬৮ পাবনা-১ (বেড়া-সাথিয়া) সরদার শাহজাহান৬৯ পাবনা-২ (সুজানগর) শহিদুল ইসলাম দায়েন৭০ পাবনা-৩ (চাটমোহর, ভাঙ্গরা, ফরিদপুর) মীর নাদির মো. ডাবলু৭১ পাবনা-৪ (ঈশ্বরদি-আটঘরিয়া) মো. রেজাউল করিম৭২ পাবনা-৫ (পাবনা সদর) তারিকুল আলম স্বাধীন (খুলনা বিভাগ)৭৩ মেহেরপুর-১ (মেহেরপুর সদর ও মুজিবনগর উপজেলা) মো. আব্দুল হামিদ৭৪ মেহেরপুর-২ (দৌলতপুর উপজেলা) কেতাব আলী৭৫ কুষ্টিয়া-১ (দৌলতপুর উপজেলা) শাহরিয়ার জামিল জুয়েল৭৬ কুষ্টিয়া-২ ( ভেড়ামারা-মিরপুর) শহীদুল ইসলাম ফারুকী৭৭ কুষ্টিয়া-৩ (সদর উপজেলা) নাফিজ আহমেদ খান টিটু৭৮ কুষ্টিয়া-৪ ( খোকসা-কুমারখালী) মো. আয়ান উদ্দিন৭৯ চুয়াডাঙ্গা-১ (আলমডাঙ্গা ও চুয়াডাঙ্গা সদর) এ ্যাড সোহরাব হোসেন৮০ চুয়াডাঙ্গা-২ (জীবন নগর ও দামুড়হুদা উপজেলা) মো. রবিউল ইসলাম৮১ ঝিনাইদহ-১ (শৈলকুপা) মনিকা আলম৮২ ঝিনাইদহ-২ (ঝিনাইদহ সদর) মেজর (অব.) মাহফুজুর রহমান৮৩ ঝিনাইদহ-৩ (কোটঁচাঁদপুর-মহেশপুর) মো. আব্দুর রহমান৮৪ ঝিনাইদহ-৪ (কালীগঞ্জ) এমদাদুল ইসলাম বাচ্চু৮৫ যশোর-১ (শার্শা-বেনাপোল) মো. আক্তারুজ্জামান৮৬ যশোর-২ (চৌগাছা উপজেলা) ফিরোজ শাহ৮৭ যশোর-৩ মো. মাহবুব আলম৮৮ যশোর-৪ (অভয়নগর, বাঘারপাড়া) মো. জহুরুল হক৮৯ যশোর-৫ (মনোহরপুর ইউনিয়ন ব্যতিত মনিরামপুর) এম এ হালিম৯০ যশোর-৬ (অভয়নগর, কেশবপুর ও মনিরাম উপজেলার মনোহরপুর) জি এম হাসান৯১ মাগুরা-১ (মাগুরা, শ্রীপুর) মো. সিরাজুস সায়েফিন সাঈফ৯২ মাগুরা-২ (মহম্মদপুর-শালিখা) মো. মুরাদ আলী৯৩ নড়াইল-১ (কালিয়া উপজেলা) মিল্টন মোল্লা৯৪ নড়াইল-২ (নড়াইল সদর উপজেলা) এ্যাড. খন্দকার ফায়েকুজ্জামান ফিরোজ৯৫ বাগেরহাট-১ (ফকিরহাট, মোল্লাহাট ও চিতলমারী) মো. কামরুজ্জামান৯৬ বাগেরহাট-২ (বাগেরহাট সদর এবং কচুয়া উপজেলা) হাজারা শহীদুল ইসলাম৯৭ বাগেরহাট-৩ (রামপাল উপজেলা এবং মংলা উপজেলা) মো. মনিরুজ্জামান মনি৯৮ বাগেরহাট-৪ (মোড়লগঞ্জ এবং শরণখোলা উপজেলা) সাজন কুমার মিস্ত্রী৯৯ খুলনা-১ (বটিয়াঘাটা উপজেলা এবং দাকোপ উপজেলা কাজী হাসানুর রশিদ১০০ ১০০ খুলনা-২ (খুলনা সিটি কর্পোরেশনের ওয়ার্ড নং ১৬ থেকে ৩১ পর্যন্ত) গাউসুল আজম১০১ খুলনা-৩ (খুলনা সিটি কর্পোরেশনের ওয়ার্ড নং-০১ থেকে ১৫ এবং দৌলতপুর মেট্রোপলিট্রন থানাধীন আড়ংঘাটা ইউনিয়ন ও খানজাহান মেট্রোপলিট্রন থানাধীন যোগীপোল ইউনিয়ন) আব্দুল্লাহ আল মামুন১০২ খুলনা-৪ (দিঘলিয়া উপজেলা) মো. ফরহাদ আহমেদ১০৩ খুলনা-৫ (ফুলতলা উপজেলা) মো. শহীদ আলম১০৪ খুলনা-৬ (কয়রা উপজেলা) মো. শফিকুল ইসলাম মধু১০৫ সাতক্ষীরা-১ (তালা ও কলারোয়া) সৈয়দ দিদার বখত১০৬ সাতক্ষীরা-২ (সাতক্ষীরা সদর) মো. আশরাফুজ্জামান আশু১০৭ সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি, দেবহাটা, কালিগঞ্জ আংশিক এড. মো. আলিফ হোসেন১০৮ সাতক্ষীরা-৪ (শ্যামনগর-কালীগঞ্জ) মো. মাহবুবুর রহমান(বরিশাল বিভাগ)১০৯ বরগুনা-১ (বরগুনা সদর ও আমতলী উপজেলা) মো. খলিলুর রহমান১১০ বরগুনা-২ (বামনা, পাথরঘাটা ও বেতাগী উপজেলা) মিজানুর রহমান১১১ পটুয়াখালী-১ (পটুয়াখালী সদর উপজেলা) এ.বি.এম. রুহুল আমিন হাওলাদার১১২ পটুয়াখালী-২ (বাউফল উপজেলা) মো. মহসিন হাওলাদার১১৩ পটুয়াখালী-৩ (দশমিনা উপজেলা) মো. নজরুল ইসলাম১১৪ পটুয়াখালী-৪ (কলাপাড়া উপজেলা) আব্দুল মান্নান হাওলাদার১১৫ ভোলা-১ (ভোলা সদর উপজেলা) শাহজাহান মিয়া১১৬ ভোলা-২ (দৌলতখান ও বোরহানউদ্দীন উপজেলা) মো. মিজানুর রহমান১১৭ ভোলা-৩ (তজুমদ্দিন এবং লালমোহন উপজেলা) মো. কামাল উদ্দিন১১৮ ভোলা-৪ (মনপুরা ও চরফ্যাশন উপজেলা) মো. মিজানুর রহমান১১৯ বরিশাল-১ গৌরনদী ও আগৈলঝরা উপজেলা) ছেরনিয়াবাত সেকেন্দার আলী১২০ বরিশাল-২ (উজিরপুর এবং বানারীপাড়া উপজেলা) রঞ্জিত কুমার বাড়ৈ১২১ বরিশাল-৩ (মুলাদী উপজেলা এবং বাবুগঞ্জ উপজেলা) গোলাম কিবরিয়া টিপু১২২ বরিশাল-৪ (মেহেন্দিগঞ্জ এবং হিজলা উপজেলা) মো. মিজানুর রহমান১২৩ বরিশাল-৫ (বরিশাল সিটি কর্পোরেশন, বরিশাল সদর উপজেলা) ইকবাল হোসেন তাপস১২৪ বরিশাল-৬ (বাকেরগঞ্জ উপজেলা) নাসরিন জাহান রতœা১২৫ ঝালকাঠী-১ (কাঠালিয়া-রাজাপুর) মো. এজাজুল হক১২৬ ঝালকাঠী-২ (ঝালকাঠি সদর এবং নলছিটি উপজেলা) মো. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার১২৭ পিরোজপুর-১ (পিরোজপুর সদর, নাজিরপুর ও জিয়ানগর) মো. নজরুল ইসলাম১২৮ পিরোজপুর-২ মো. খলিলুর রহমান খলিল১২৯ পিরোজপুর-৩ ( মঠবাড়িয়া, ভান্ডারিয়া ও তেলিখালী ইউপি) মো. মাশরেকুল আজম রবি(ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগ)১৩০ টাঙ্গাইল-১ (মধুপুর এবং ধনবাড়ী উপজেলা) মোহাম্মদ আলী১৩১ টাঙ্গাইল-২ (গোপালপুর এবং ভুঞাপুর উপজেলা) মো. হুমায়ুন কবির তালুকদার১৩২ টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল উপজেলা) মো. আব্দুল হালিম১৩৩ টাঙ্গাইল-৪ (কালিহাতি উপজেলা) মো. লিয়াকত আলী১৩৪ টাঙ্গাইল-৫ (টাঙ্গাইল সদর উপজেলা) মো. মোজাম্মেল হোসেন১৩৫ টাঙ্গাইল-৬ (নাগলপুর এবং দেলদুয়ার উপজেলা) আবুল কাশেম১৩৬ টাঙ্গাইল-৭ (মির্জাপুর উপজেলা) জহিরুল ইসলাম জহির১৩৭ টাঙ্গাইল-৮ (বাসাইল উপজেলা এবং সখিপুর উপজেলা) মো. রেজাউল করিম১৩৮ জামালপুর-১ (বকশিগঞ্জ এবং দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা) এস এম আবু সায়েম১৩৯ জামালপুর-২ ইসলামপুর এবং মেলান্দহ উপজেলা) মোস্তফা আল মাহমুদ১৪০ জামালপুর-৩ (মাদারগঞ্জ উপজেলা) মীর সামসুল আলম লিপটন১৪১ জামালপুর-৪ (সরিষাবাড়ী-জামালপুর) বীরমুক্তিযোদ্ধা মো. আবুল কালাম আজাদ১৪২ জামালপুর-৫ (জামালপুর সদর উপজেলা) মো. জাকির হোসেন খান১৪৩ শেরপুর-১ (শেরপুর সদর উপজেলা) মো. ইলিয়াস উদ্দিন চেয়ারম্যান মো. মাহমুদুল হক মনি১৪৪ শেরপুর-২ (নকলা এবং নালিতাবাড়ি উপজেলা)১৪৫ শেরপুর-৩ (শ্রীবর্দি এবং ঝিনাইগাতি উপজেলা) মো. সিরাজুল হক১৪৬ ময়মনসিংহ-১ (হালুয়াঘাট এবং ধোবাউড়া উপজেলা) কাজল চন্দ্র মহন্ত১৪৭ ময়মনসিংহ-২ (ফুলপুর উপজেলা) মো. এনায়েত হোসেন১৪৮ ময়মনসিংহ-৩ (গৌরিপুর উপজেলা) ডা. মোস্তাফিজুর রহমান আকাশ১৪৯১৫০ ময়মনসিংহ-৫ (মুক্তাগাছা) সালাহউদ্দিন আহমেদ মুক্তি১৫১ ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহফুজুর রহমান বাবুল১৫২ ময়মনসিংহ-৭ (ত্রিশাল) মো. আব্দুল মজিদ১৫৩ ময়মনসিংহ-৮ (ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা) ফখরুল ইমাম এমপি১৫৪ ময়মনসিংহ-৯ (নান্দাইল) হাসমত মাহমুদ তারিক১৫৫ ময়মনসিংহ-১০ (গফরগাঁও) মো. নাজমুল হক১৫৬ ময়মনসিংহ-১১ (ভালুকা) মো. হাফিজ উদ্দিন১৫৭ নেত্রকোণা-১ (কলমাকান্দা এবং দূর্গাপুর উপজেলা) গোলাম রাব্বানী১৫৮ নেত্রকোণা-২ (সদর উপজেলা) রহিমা আক্তার আসমা সুলতানা১৫৯ নেত্রকোণা-৩ (আটপাড়া এবং কেন্দুয়া) মো. জসীম উদ্দীন ভূঁইয়া১৬০ নেত্রকোণা-৪ (মোহনগঞ্জ) এডভোকেট লিয়াকত আলী খান১৬১ নেত্রকোণা-৫ (পূর্বধলা এবং নেত্রকোণা সদর) ওয়াহিদুজ্জামান আজাদ১৬২ কিশোরগঞ্জ-১ (কিশোরগঞ্জ সদর এবং হোসেনপুর উপজেলা) ডা. মো. আব্দুল হাই১৬৩ কিশোরগঞ্জ-২ (কটিয়াদি এবং পাকুন্দিয়া উপজেলা) আবু সাঈদ আজাদ খুররম ভূইঁয়া১৬৪ কিশোরগঞ্জ-৩ (তাড়াইল এবং করিমগঞ্জ উপজেলা) এ্যাড. মুজিবুল হক চুন্নু১৬৫ কিশোরগঞ্জ-৪ (ইটনা, মিঠাইন এবং অট্টগ্রাম উপজেলা) মো. আবু ওহাব১৬৬ কিশোরগঞ্জ-৫ (নিকলি এবং বাজিতপুর উপজেলা) মো. মাহবুবুল আলম১৬৭ কিশোরগঞ্জ-৬ (কুলিয়ারচর এবং ভৈরব উপজেলা) নুরুল কাদের সোহেল১৬৮ মানিকগঞ্জ-১ (দৌলতপুর, ঘিওর এবং শিবালয় উপজেলা) জহিরুল আলম রুবেল মো. হাসান সাঈদ১৬৯ মানিকগঞ্জ-২ (সিঙ্গাইর এবং হরিরামপুর উপজেলা) এস.এম. আব্দুল মান্নান১৭০ মানিকগঞ্জ-৩ (মানিকগঞ্জ সদর উপজেলা) জহিরুল আলম রুবেল১৭১ মুন্সিগঞ্জ-১ (সিরাজদীখাঁন, শ্রীনগর) এ্যাড. শেখ মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম১৭২ মুন্সিগঞ্জ-২ (টঙ্গিবাড়ী-লৌহজং) মো. জয়নাল আবেদীন১৭৩ মুন্সিগঞ্জ-৩ (মুন্সিগঞ্জ সদর ও গজারিয়া) এএফএম রফিকুল্লাহ সেলিম১৭৪ ঢাকা-১ (দোহার ও নবাবগঞ্জ) এ্যাড. সালমা ইসলাম এমপি১৭৫ ঢাকা-২ (কেরানীগঞ্জ মডেল) শাকিল আহমেদ শাকিল১৭৬ ঢাকা-৩ (কেরানীগঞ্জ দক্ষিণ) মো. মনির সরকার১৭৭ ঢাকা-৪ সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি১৭৮ ঢাকা-৫ মীর আব্দুস সবুর আসুদ১৭৯ ঢাকা-৬ এ্যাড. কাজী ফিরোজ রশীদ এমপি১৮০ ঢাকা-৭ তারেক এ আদেল১৮১ ঢাকা ৮ মো. জুবায়ের আলম খান রবিন১৮২ ঢাকা৯ কাজী আবুল খায়ের১৮৩ ঢাকা-১০ হাজী মো. শাহজাহান১৮৪ ঢাকা-১১ মো. সিরাজ উদ্দিন আহমেদ শামীম আহমেদ রিজভী১৮৫ ঢাকা-১২ খোরশেদ আলম খুশু১৮৬ ঢাকা-১৩ শফিকুল ইসলাম সেন্টু১৮৭ ঢাকা-১৪ শফিকুল ইসলাম সেন্টু মো. আলমাস উদ্দিন১৮৮ ঢাকা-১৫ মো. শামসুল হক১৮৯ ঢাকা-১৬ মো. আমানত হোসেন আমানত১৯০ ঢাকা-১৭ গোলাম মোহাম্মদ কাদের১৯১ ঢাকা-১৮ শেরীফা কাদের১৯২ ঢাকা-১৯ (সাভার-আশুলিয়া) বাহাদুর ইসলাম ইমতিয়াজ১৯৩ ঢাকা-২০ (ধামরাই) খান মো. ইসরাফিল খোকন১৯৪ গাজীপুর-১ (কালীয়কৈর) এমএম নিয়াজ উদ্দিন আল আমিন সরকার১৯৫ গাজীপুর-২ (গাজীপুর সদর) জয়নাল আবেদীন১৯৬ গাজীপুর-৩ (শ্রীপুর) মো. কামরুজ্জামান মন্ডল এফএম সাইফুল ইসলাম১৯৭ গাজীপুর-৪ (কাপাসিয়া) মো. সামসুদ্দিন খান১৯৮ গাজীপুর-৫ (কালীগঞ্জ) এ মএম নিয়াজ উদ্দিন মুহাম্মদ মনিরুজ্জামান খান১৯৯ নরসিংদী-১ (সদর উপজেলা) মো. ওমর ফারুক মিয়া২০০ নরসিংদী-২ (পলাশ ও সদর উপজেলার ৩টি ইউনিয়ন) এ এন এম রফিকুল ইসলাম সেলিম২০১ নরসিংদী-৩ (শিবপুর উপজেলা) এ এস এম জাহাঙ্গীর পাঠান২০২ নরসিংদী-৪ (মনোহরদী ও বেলাব উপজেলা) মো. কামাল উদ্দিন২০৩ নরসিংদী-৫ (রায়পুরা উপজেলা) প্রকৌশলী মো. শহীদুল ইসলাম২০৪ নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ উপজেলা) মো. সাইফুল ইসলাম২০৫ নারায়ণগঞ্জ-২ (আড়াইহাজার উপজেলা) আলমগীর সিকদার লোটন২০৬ নারায়ণগঞ্জ-৩ (সোনারগাঁও উপজেলা) লিয়াকত হোসেন খোকা২০৭ নারায়ণগঞ্জ-৪ (নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লা, কুতুবপুর, এনায়েতনগর, কাশিপুর ও বক্তাবলী) ছালাহ্ উদ্দিন খোকা মোল্লা২০৮ নারায়ণগঞ্জ-৫ (নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলাধীন নারায়ণগঞ্জ পৌরসভা, গোগনগর ইউনিয়ন ও আলীরটেক ইউনিয়ন এবং বন্দর উপজেলা) এ কে এম সেলিম ওসমান২০৯ রাজবাড়ী-১ (রাজবাড়ী সদর ও গোয়ালন্দ উপজেলা) খন্দকার হাবিবুর রহমান বাচ্চু২১০ রাজবাড়ী-২ (পাংশা, কালুখালী ও বালিয়াকান্দি উপজেলা) মো. শফিউল আজম খান২১১ ফরিদপুর-১ (মধুখালী, বোয়ালমারী ও আলফাডাঙ্গা) আক্তারুজ্জামান খান২১২ ফরিদপুর-২ (নগরকান্দা ও সালথা উপজেলা)২১৩ ফরিদপুর-৩ (ফরিদপুর সদর উপজেলা) এস.এম. ইয়াহিয়া২১৪ ফরিদপুর-৪ (ভাঙ্গা উপজেলা)২১৫ গোপালগঞ্জ-১ (মুকসুদপুর উপজেলা) শহিদুল ইসলাম মোল্লা২১৬ গোপালগঞ্জ-২ (গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা) কাজী শাহীন২১৭ গোপালগঞ্জ-৩ (টুঙ্গিপাড়া ও কোটালীপাড়া উপজেরা২১৮ মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) মো. মোতাহার হোসেন সিদ্দিকী২১৯ মাদারীপুর-২ (মাদারীপুর সদর উপজেলা) একেএম নুরুজ্জামান জামান২২০ মাদারীপুর-৩ (কালকিনি উপজেলা) মো. আব্দুল খালেক২২১ শরীয়তপুর-১ (শরীয়তপুর সদর উপজেলা)২২২ শরীয়তপুর-২ (নড়িয়া উপজেলা) মো. ওয়াহিদুর রহমান২২৩ শরীয়তপুর-৩ (ডামড্যা উপজেলা) এডভোকেট মো. আব্দুল হান্নান(সিলেট বিভাগ)২২৪ সুনামগঞ্জ-১ (ধর্মপাশা ও গোসাইহাট উপজেলা) মো. আব্দুল মান্নান তালুকদার২২৫ সুনামগঞ্জ-২ (দিরাই উপজেলা ও শান্তা উপজেলা)২২৬ সুনামগঞ্জ-৩ (জগন্নাথপুর ও দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলা)২২৭ সুনামগঞ্জ-৪ (সুনামগঞ্জ সদর উপজেলা) পীর ফজলুল রহমান মিজবাহ২২৮ সুনামগঞ্জ-৫ (ছাতক উপজেলা) নাজমুল হুদা হিমেল২২৯ সিলেট-১ (সিলেট সিটি কর্পোরেশন, সদর উপজেলা) নজরুল ইসলাম বাবুল২৩০ সিলেট-২ (বিশ্বনাথ উপজেলা) মাকসুদ ইবনে আজিজ লামা২৩১ সিলেট-৩ (দক্ষিণ সুরমা ও ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা) আতিকুর রহমান আতিক২৩২ সিলেট-৪ (গোয়াইনঘাট উপজেলা) এটিইউ তাজ রহমান২৩৩ সিলেট-৫ (কানাইঘাট ও জকিগঞ্জ উপজেলা) আলহাজ¦ সাব্বির আহমদ২৩৪ সিলেট-৬ (বিয়ানীবাজার ও গোলাপগঞ্জ) সেলিম উদ্দিন২৩৫ মৌলভীবাজার-১ (বড়লেখা-জুড়ী) আহম্মদ রিয়াজ উদ্দিন২৩৬ মৌলভীবাজার-২ (কুলাউড়া-কমলগঞ্জ আংশিক) আব্দুল মালিক২৩৭ মৌলভীবাজার-৩ (মৌলভীবাজার-রজনগর) রুহুল আমিন২৩৮ মৌলভীবাজার-৪ (শ্রীমগঙ্গল-কমলগঞ্জ আংশিক)২৩৯ হবিগঞ্জ-১ (নবীগঞ্জ ও বাহুবল উপজেলা) এম.এ. মুনিম চৌধুরী বাবু২৪০ হবিগঞ্জ-২ (আজমীরিগঞ্জ ও বানিয়াচং উপজেলা)২৪১ হবিগঞ্জ-৩ (হবিগঞ্জ সদর ও লাখাই উপজেলা) আব্দুল মুমিন চৌধুরী২৪২ হবিগঞ্জ-৪ (চুনারুঘাট, মাধবপুর উপজেলা) আহাদ উদ্দিন চৌধুরী শাহীন(চট্টগ্রাম বিভাগ)২৪৩ ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া-১ (নাছিরনগর) মো. শাহানুল করিম২৪৪ ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আব্দুল হামিদ২৪৫ ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর-বিজয়নগর) মো. রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া২৪৬ ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া) তারেক আহমেদ আদেল২৪৭ ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া-৫ (নবীনগর) মো. মোবারক হোসেন দুলু২৪৮ ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া-৬ (বাঞ্জারামপুর) আমজাদ হোসেন২৪৯ কুমিল্লা-১ (দাউদকান্দি-তিতাস) মো. আমির হোসেন ভূঁইয়া২৫০ কুমিল্লা-২ (হোমনা-মেঘনা) এ টি এম মঞ্জুরুল ইসলাম২৫১ কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর) মো. আলমগীর হোসেন২৫২ কুমিল্লা-৪ (দেবিদ্বার) ইউসুফ আজগর২৫৩ কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং+ব্রাহ্মণবাড়িয়া) মো. জাহাঙ্গীর আলম২৫৪ কুমিল্লা-৬ (সদর উপজেলা-কুমিল্লা মহানগর) এয়ার আহমেদ সেলিম বীর মুক্তিযোদ্ধা ওবায়দুল করিম মোহন২৫৫ কুমিল্লা-৭ (চান্দিনা) লুৎফর রেজা খোকন২৫৬ কুমিল্লা-৮ (বরুড়া) এইচ এন এম ইরফান২৫৭ কুমিল্লা-৯ (লাকসাম-মনোহরগঞ্জ) মো. গোলাম মোস্তফা কামাল২৫৮ কুমিল্লা-১০ (লাঙ্গলকোর্ট, লালমাই, সদর দক্ষিণ) জোনাকী মুন্সি২৫৯ কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম) মোস্তফা কামাল২৬০ চাঁদপুর-১ (কচুয়া) একে এস এম শহীদুল ইসলাম২৬১ চাঁদপুর-২ (উপজেলা মতলব) মো. এমরান হোসেন মিয়া২৬২ চাঁদপুর-৩ (চাঁদপুর সদর) মহাসিন খাঁন২৬৩ চাঁদপুর-৪ (ফরিদগঞ্জ উপজেলা) সাজ্জাদ রশিদ২৬৪ চাঁদপুর-৫ (হাজী শাহরাস্তি উপজেলা) মো. ওমর ফারুক২৬৫ ফেনী-১ (পশরুরাম উপজেলা) শাহরিয়ার ইকবাল২৬৬ ফেনী-২ ( ফেনী সদর উপজেলা) খন্দকার নজরুল ইসলাম২৬৭ ফেনী-৩ (সোনাগাজী উপজেলা ও দাগনভুঞা উপজেলা) লেঃ জেঃ (অব.) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী২৬৮ নোয়াখালী-১ (চাটখিল উপজেলা) ফজলুল করিম মো. ইয়াসিন২৬৯ নোয়াখালী-২ (সেনবাগ উপজেলা) মো. তালেবুজ্জামান২৭০ নোয়াখালী-৩ (বেগমগঞ্জ উপজেলা) ফজলে এলাহী সোহাগ মিয়া২৭১ নোয়াখালী-৪ (সদর) মোবারক হোসেন আজাদ২৭২ নোয়াখালী-৫ (কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা) ব্যারিস্টার খাজা তানভীর আহমেদ২৭৩ নোয়াখালী-৬ (হাতিয়া) মুশফিকুর রহমান২৭৪ লক্ষ্মীপুর-১ (রামগঞ্জ উপজেলা) মাহমুদুর রহমান মাহমুদ২৭৫ লক্ষ্মীপুর-২ (রায়পুর উপজেলা) বোরহান উদ্দিন আহমেদ মিঠু২৭৬ লক্ষ্মীপুর-৩ (লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা) মো. রাকিব হোসেন২৭৭ লক্ষ্মীপুর-৪ (রাম গতি এবং কমলনগর উপজেলা)২৭৮ চট্টগ্রাম-১ (মীরশ্বরাই উপজেলা) মো. এমদাদ হোসেন চৌধুরী২৭৯ চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি উপজেলা) মো. শফিউল আজম চৌধুরী২৮০ চট্টগ্রাম-৩ (সীতাকুন্ডু উপজেলা) এম এ সালাম২৮১ চট্টগ্রাম-৪ (হাটহাজারী উপজেলা) মো. দিদারুল কবির২৮২ চট্টগ্রাম-৫ (রাউজান উপজেলা) আনিসুল ইসলাম মাহমুদ২৮৩ চট্টগ্রাম-৬ (রাংগুনিয়া উপজেলা) মো. শফিউল আলম চৌধুরী২৮৪ চট্টগ্রাম-৭ (বোয়ালখালী উপজেলা) মুসা আহমেদ রানা২৮৫ চট্টগ্রাম-৮ সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী২৮৬ চট্টগ্রাম-৯ সানজিদ রশীদ চৌধুরী২৮৭ চট্টগ্রাম-১০২৮৮ চট্টগ্রাম-১১২৮৯ চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া) মো. নুরুচ্ছফা সরকার২৯০ চট্টগ্রাম-১৩ (অনোয়ারা-কর্ণফুলী) আব্দুর রব চৌধুরী২৯১ চট্টগ্রাম-১৪ (চন্দনাইশ) আবু জাফর মো. ওলিউল্ল্যাহ২৯২ চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগড়া) মো. সালেম২৯৩ চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী) মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী২৯৪ কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) খোসনেআরা২৯৫ কক্সবাজার-২ (মহেশখালী-কুতুবদিয়া) মাহমুদুল করিম২৯৬ কক্সবাজার-৩ (সদর-রামু) মো. তারেক২৯৭ কক্সবাজার-৪ (উখিয়া- টেকনাফ) নুরুল আমিন সিকদার ভুট্টু২৯৮ খাগড়াছড়ি- সোলায়মান আলম শেঠ২৯৯ রাঙ্গামাটি-হারুনুর রশীদ মাতুব্বর৩০০ বান্দরবন-এটি এম শহীদুল ইসলাম
নিজস্ব প্রতিবেদক । ২৭ নভেম্বর ২০২৩
এক দিনের বিরতি দিয়ে আগামী বুধবার (২৯ নভেম্বর) দেশব্যাপী সর্বাত্মক অবরোধ ও বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) হরতালের ডাক দিয়েছে বিএনপি।আজ সোমবার (২৭ নভেম্বর) বিকেলে ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির পক্ষে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।তিনি বলেন, অষ্টম দফায় আগামী বুধবার সকাল ৬টা থেকে বৃহস্পতিবার ভোর ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টার অবরোধ ও বৃহস্পতিবার ভোর ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত হরতাল কর্মসূচি পালন করা হবে।উল্লেখ্য, গত ২৮ অক্টোবর মহাসমাবেশে হামলা, হত্যা, নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তারের প্রতিবাদ এবং সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে ২৯ অক্টোবর হরতাল এবং ৩১ অক্টোবর, ১ ও ২ নভেম্বর মোট তিন দিনের অবরোধ কর্মসূচি পালন করে বিএনপি-জামায়াত ও তাদের শরিকরা। তারপর ৫ ও ৬ নভেম্বর দ্বিতীয় দফায় এবং ৮ ও ৯ নভেম্বর তৃতীয় দফায় অবরোধ কর্মসূচি পালন করে তারা। ১১ ও ১২ নভেম্বর চতুর্থ দফা, ১৫ ও ১৭ নভেম্বর পঞ্চম দফা, ২২ ও ২৩ নভেম্বর ষষ্ঠ দফায় অবরোধ এবং ২৬ ও ২৭ নভেম্বর সপ্তম দফা অবরোধ কর্মসূচি পালন করে বিএনপি।
নিজস্ব প্রতিবেদক । ২৭ নভেম্বর ২০২৩
সরকারের পদত্যাগ, নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার ও তফসিল বাতিলের দাবিতে বিএনপির ডাকা ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ সফলে রাজধানীতে ঝটিকা মিছিল করেছে স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।সোমবার (২৭ নভেম্বর) রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকায় স্বেচ্ছাসেবক দল ও রাজধানীর বনশ্রী এলাকায় ছাত্রদল এই ঝটিকা মিছিল করে। মিছিলকাল উভয় সংগঠনের নেতাকর্মীরা তফসিল বাতিল, সরকারের পদত্যাগসহ সরকার বিরোধী বিভিন্ন স্লোগান দেয়।স্বেচ্ছাসেব দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়, সরকারের পদত্যাগের দাবিতে রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকায় মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। মিছিলের নেতৃত্বে দেয় স্বেচ্ছাসেবক দল কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি ইয়াছিন আলী ও সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল হাসান। এছাড়া মিছিলে অংশ নেয় স্বেচ্ছাসেবক দল কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সভাপতি রফিকুল ইসলাম রফিক, কামরুজ্জামান বিপ্লব, আব্দুল কুদ্দুস, সরদার মো. নুরুজ্জামান, মফিদুল ইসলাম, যুগ্ম সম্পাদক আব্দুর রহিম হাওলাদার সেতু, জসিম উদ্দিন, জেড আই কামাল, ফয়সাল আহমেদ, আলাউদ্দিন জুয়েল, আমিনুল ইসলাম মহসিন, সহ সাধারণ সম্পাদক মো. মামুন, মাহবুব আলম ফরাজী, মোর্শেদ আলাম, মো. আসাদুজ্জামান আসাদ প্রমুখ।ছাত্রদলের পক্ষ থেকে জানানো হয়, সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে বিএনপির ডাকা দেশব্যাপী ৭ম দফার সর্বাত্মক অবরোধের সমর্থনে ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদ এবং মহানগর উওর ও দক্ষিণ ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা মিছিল করেছে।ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইমরান মজুমদার মিশু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তাইজুল ইসলাম খান, সহ-সাধারণ সম্পাদক জসিম উদ্দিন রনির নেতৃত্বে এ বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। এসময় মিছিলে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর উওরের ছাত্রনেতা হাসান, মিরাজ এবং মহানগর দক্ষিণের ছাত্রনেতা রাজ পারভেজ, গাজীপুর মহানগর ছাত্রনেতা মাসুম।ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইমরান মজুমদার মিশু বলেন, সরকার নির্বাচনের নামে একতরফা তফসিল ঘোষণা করে গণতন্ত্রের কবর রচনা করেছে। মানুষের ভোটাধিকার ও গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার এই আন্দোলনে ছাত্রদল তারেক রহমানের নির্দেশনায় বিজয় না হওয়া পর্যন্ত লড়াই করে যাবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক । ২৭ নভেম্বর ২০২৩
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থীর অনুমতি দলের প্রয়োজনে কৌশলগত সিদ্ধান্ত বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।সোমবার (২৭ নভেম্বর) সকালে শহীদ ডা. আলম খান মিলন দিবসে মিলন চত্বরে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।তিনি বলেন, দেশে নির্বাচনের পক্ষে গণজোয়ার তৈরি হয়েছে, বিক্ষিপ্ত বোমাবাজি করে এটা বন্ধ করা যাবে না। আওয়ামী লীগ নয়, অপকর্মের জন্য বিএনপিই সঙ্গী খুঁজে বেড়াচ্ছে।এর আগে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শহীদ ডা.আলম খান মিলন দিবস উপলক্ষ্যে শহীদ মিলন চত্বরে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানানো শেষে দলের সহযোগী সংগঠনের পক্ষ থেকেও শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।প্রসঙ্গত, রোববার (২৬ নভেম্বর) সকালে গণভবনে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতিটি আসনে দলীয় ডামি প্রার্থী রাখার নির্দেশনা দেন। এছাড়া নির্বাচনকে প্রতিযোগিতামূলক করার নির্দেশও দেন। মনোনয়নপ্রাপ্তদের কেউ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে কঠোর হুঁশিয়ারি দেন তিনি। আগামী জাতীয় নির্বাচনকে উৎসব ও প্রতিযোগিতামূলক করতে নৌকার প্রার্থীর পাশাপাশি স্বতন্ত্র প্রার্থী কিংবা অন্যান্য দলের কেউ প্রার্থী হলে তাকেও সহযোগী ও উৎসাহ দেওয়ার নির্দেশ দেন আওয়ামী লীগ প্রধান।
নিজস্ব প্রতিবেদক । ২৭ নভেম্বর ২০২৩
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থীদের দলীয় মনোনয়নপত্র আজ (সোমবার) দুপুর ১২টায় বিতরণ করা হবে।সোমবার (২৭ নভেম্বর) আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান জানান, ইতিমধ্যে মনোনয়নপত্র প্রস্তুত করা হয়েছে। দুপুর ১২ টায় আওয়ামী লীগের সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয় থেকে এগুলো বিতরণ করা হবে।এর আগে রবিবার (২৬ নভেম্বর) বিকেলে ২৯৮টি আসনের দলীয় প্রার্থীদের নাম প্রকাশ করে আওয়ামী লীগ। নারায়ণগঞ্জ-৫ ও কুষ্টিয়া-২ আসন বাদে ২৯৮টি আসনের মনোনয়নপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করেন সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। পুরাতনদের মধ্যে আওয়ামী লীগের মনোনয়নবঞ্চিত হয়েছেন তিন প্রতিমন্ত্রী, জাতীয় সংসদের একজন হুইপসহ ৭০ জন সংসদ সদস্য। রবিবার (২৬ নভেম্বর) ঘোষিত দলটির মনোনয়ন তালিকায় ঠাঁই পাননি তারা। মনোনয়নবঞ্চিত তিন প্রতিমন্ত্রী হলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন, শ্রম প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান, সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদ। জাতীয় সংসদের হুইপ সামসুল হক চৌধুরীও মনোনয়ন পাননি।বাদ পড়াদের তালিকায় আছেন আওয়ামী লীগের দুই কেন্দ্রীয় নেতাও। তারা হলেন দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোশাররফ হোসেন ও কার্যনির্বাহী সদস্য মেরিনা জাহান।তেমনি তরুণ রাজনীতিবিদ, বিনোদন জগতের তারকা, খেলোয়াড়সহ বেশ কিছু নতুন মুখ প্রার্থী তালিকায় স্থান পেয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক । ২৭ নভেম্বর ২০২৩
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনীত প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ। আজ রোববার বিকেল ৪টার দিকে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। কুষ্টিয়া–২ ও নারায়ণগঞ্জ–৫ আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়নি। দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের মধ্যে তোফায়েল আহমেদ, আমির হোসেন আমু, মতিয়া চৌধুরী, ওবায়দুল কাদের, হাছান মাহমুদ, দীপু মণি মনোনয়ন পেয়েছেন। আওয়ামী লীগের দপ্তর থেকে পাঠানো প্রার্থীদের তালিকা তুলে ধরা হল: https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=pfbid024Bc9gB26CmEUXrzAtXyVckzKq7w1k4ctz4XEVDrUxPN3h7C3mGFq734uxGXXyHMKl&id=100063655146205&mibextid=9R9pXO
নিজস্ব প্রতিবেদক । ২৬ নভেম্বর ২০২৩
বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এবার ভারতের অবস্থানের সমালোচনা করলেন। বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ভারতের অবস্থানের সমালোচনা করে রুহুল কবির বলেন, ‘ভারত সরকার ও তাদের দেশের রাজনীতিবিদদের বোঝা উচিত, বাংলাদেশের জনগণ কেন তাদের বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠেছে। একটি কর্তৃত্ববাদী সরকারকে সমর্থন দিয়ে তারা (ভারত) বাংলাদেশের জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে।’আজ রোববার ঢাকার বনানী এলাকায় অবরোধের সমর্থনে মিছিল ও সমাবেশে বক্তব্যে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির আরও বলেন, ‘তাদের (ভারত) উচিত বাংলাদেশের জনগণ যা চায়, সেটিকে সমর্থন দেওয়া।’সপ্তম দফায় অবরোধ কর্মসূচির প্রথম দিনে আজ সকালে রাজধানীর বনানী এলাকায় বিএনপি নেতা-কর্মীদের একটি মিছিলের নেতৃত্ব দেন রুহুল কবির এবং সেখানে সমাবেশে তিনি বক্তব্য দেন। ভারতের একটি গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনের কথা উল্লেখ করে বিএনপির এই নেতা মূলত সমালোচনা করেন বাংলাদেশ নিয়ে ভারতের অবস্থানের।এই মিছিল ও সমাবেশের আয়োজন করে ঢাকা জেলা বিএনপি।বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে গুলিতে বাংলাদেশিদের মৃত্যুর ঘটনা, দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যে ভারসাম্য না থাকাসহ দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয়ে ভারতের ভূমিকার সমালোচনা করেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব।রুহুল কবির বলেন, ‘পৃথিবীর সবচেয়ে রক্তাক্ত সীমান্ত এখন বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত। প্রায় প্রতিদিন বিএসএফ সেখানে বাংলাদেশিদের গুলি করে হত্যা করছে।’বাণিজ্যে ভারসাম্য না থাকার বিষয় উল্লেখ করে রুহুল কবির বলেন, তারা (ভারত) বাংলাদেশে একতরফা বাণিজ্য করলেও বাংলাদেশকে কোনো ব্যবসা করার সুযোগ দিচ্ছে না। বাংলাদেশ থেকে তারা নানা উপায়ে হাজারো কোটি টাকা রেমিট্যান্স নিয়ে যাচ্ছে।বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব বলেন, বাংলাদেশের বর্তমান সরকার তাদের সবকিছু উজাড় করে দিলেও প্রাপ্তির খাতা শুধুই শূন্য।আজ সকাল সাতটায় বনানীর কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউয়ে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর নেতৃত্বে মিছিল হয়। মিছিলটি বনানী মাঠ থেকে বের হয়ে কাকলী এলাকায় এসে শেষ হয়। এ সময় মিছিলে অংশ নেওয়া দলটির নেতা-কর্মীরা কিছুক্ষণ রাস্তায় অবস্থান নিয়েও বিক্ষোভ করেন। সেখানেই বক্তব্য দেন রুহুল কবির।এ মিছিল ও সমাবেশে বিএনপির অন্য নেতাদের মধ্যে ছিলেন ঢাকা জেলা বিএনপির সভাপতি খন্দকার আবু আশফাক, মীর নেওয়াজ আলী পারভেজ রেজা, খন্দকার আবুল কালাম প্রমুখ।
নিজস্ব প্রতিবেদক । ২৬ নভেম্বর ২০২৩
হরতাল অবরোধের বিকল্প ভাবছে বিএনপি – মানবজমিনের খবর। বলা হয় দলের নেতাকর্মীদের গণগ্রেপ্তার, গণহারে সাজা, তল্লাশি হয়রানিতেও চলমান আন্দোলন থেকে পিছু হটবে না বিএনপি। ইতিমধ্যে দলটির দু’দফায় ৩ দিন হরতাল ও ৬ দফায় ১৩ দিন অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছে। রোববার থেকে ফের ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।দলটির একটি সূত্র জানিয়েছে, চলতি সপ্তাহেও মঙ্গলবার বিরতি দিয়ে বুধবার থেকে ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ ঘোষণা করতে পারে। তবে পরের সপ্তাহে হরতাল-অবরোধের বিকল্প কর্মসূচি নিয়ে চিন্তা করছে দলটি।ইতিমধ্যে জোটের শরিক দলগুলো বিকল্প কর্মসূচি নিয়ে নানা প্রস্তাব দিয়েছে। সেগুলো নিয়ে নীতি-নির্ধারণী ফোরামে আলোচনা করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।বিএনপি’র দায়িত্বশীল এক নেতা মানবজমিনকে জানিয়েছেন, বিএনপি’র মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জামিনে মুক্তি পেলে নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয় খোলার চিন্তা করবেন তারা।ঋণের টাকায় পরিশোধ হচ্ছে সরকারি ঋণ? – বণিক বার্তার প্রধান শিরোনাম। এতে বলা হচ্ছে ব্যয় বাড়লেও রাজস্ব আহরণ বাড়ছে না। ঘাটতি পূরণে দেশি-বিদেশি উৎসগুলো থেকে প্রতিনিয়ত ঋণ নিতে হচ্ছে সরকারকে। ফলে ঋণের পরিমাণও বেড়ে যাচ্ছে। প্রতিবেদনে বলা হয় এক অর্থবছরে সরকারের ঋণের স্থিতি বেড়েছে ২ লাখ ৭৩ হাজার ৫৮৯ কোটি টাকা।রাজস্ব ও ঋণের এ অসামঞ্জস্যতায় চাপ বাড়ছে সরকারের কোষাগারে। বাড়ছে ঋণের সুদ বাবদ পরিশোধিত অর্থের পরিমাণও।বাড়তি এ ঋণের মধ্যে বিদেশী ঋণের অবদানই সবচেয়ে বেশি। বিদেশী ঋণে নির্ভরতা বাড়ায় শঙ্কিত হয়ে উঠছেন অর্থনীতিবিদ ও বিশ্লেষকরা।টাকার অবমূল্যায়ন ও ডলারের সংকটজনিত কারণে এ ঝুঁকি আরো প্রকট হয়ে উঠবে বলে আশঙ্কা করছেন তারা। বিশ্লেষকরা বলছেন, রাজস্ব আয় বাড়াতে না পারলে দেশি-বিদেশি উৎস থেকে নেয়া ঋণ এক সময় বাংলাদেশের জন্য বড় ধরনের বিপদের কারণ হয়ে দেখা দিতে পারে।নির্বাচন নিয়ে কূটনীতিকদের ব্রিফ করলেন পররাষ্ট্রসচিব-নয়া দিগন্তের খবর। এতে বলা হয় বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে প্রস্তুতি সম্পর্কে দিল্লিতে নিযুক্ত ও বাংলাদেশের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রায় ৯০টি দেশের মিশন প্রধানদের ব্রিফ করেছেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন। তিনি বলেছেন, অন্য অনেক দেশের মতোই নির্বাচন বাংলাদেশে একটি উৎসব। বাংলাদেশের জনগণ এই উৎসবের জন্য এবং ভোট দিয়ে তাদের পছন্দের প্রতিনিধি নির্বাচনের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে।দিল্লিতে গত শুক্রবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ হাইকমিশনের বঙ্গবন্ধু হলে এই ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা হয়। এর আগে তিনি হায়দরাবাদ হাউজে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়েত্রার সাথে বৈঠক করেন।‘অনির্দিষ্টকালের’ ছুটিতে ওয়াশিংটনে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত-মানবজমিনের খবর। বলা হয় অনির্দিষ্টকালের জন্য ছুটিতে গেছেন ওয়াশিংটনে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান। গত ২২শে নভেম্বর থেকে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে অবস্থান করছেন।শনিবার সন্ধ্যায় ঢাকা ও ওয়াশিংটনের একাধিক কূটনৈতিক সূত্র বাংলাদেশ দূতের ছুটিতে থাকার বিষয়টি মানবজমিনকে নিশ্চিত করেছে। জানিয়েছে, যথাযথ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা এবং সরকারের অনুমোদন সাপেক্ষেই রাষ্ট্রদূত ছুটিতে রয়েছেন। কিন্তু তার বর্তমান অবস্থান কোথায়? সে বিষয়ে কেউ মুখ খুলতে রাজি হননি।সপ্তম দফার অবরোধ শুরু, বাসে আগুন – দেশ রুপান্তরের শিরোনাম। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের ঘোষিত তফসিল বাতিলসহ বর্তমান সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে আজ রবিবার সকাল ৬টা থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ কর্মসূচি পালন করবে বিএনপিসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো।সপ্তম দফার এই অবরোধ কর্মসূচি শুরুর আগে গতকাল শনিবার রাতে আগের দফার অবরোধগুলোর মতো রাজধানীতে বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এদিকে অবরোধ কর্মসূচি সফল করতে সারা দেশের তৃণমূল নেতাকর্মীদের রাস্তায় নামার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।আসন ভাগাভাগি শেষ মুহুর্তে-যুগান্তরের প্রধান শিরোনাম। বলা হচ্ছে নির্বাচনি ট্রেনে কাকে কতটি আসনে ছাড় দেবে আওয়ামী লীগ, সে সমঝোতা হবে শেষ মুহূর্তে। মাঠের পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে শরিকদের ছাড় দেয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে দলটি।এছাড়া ভোটে অংশ নেওয়া বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থীর দক্ষতা ও যোগ্যতা, স্থানীয় পর্যায়ে তাদের গ্রহণযোগ্যতা এবং জনপ্রিয়তা বিবেচনায় নিয়ে আসন ভাগাভাগির টেবিলে বসবে তারা। এর আগে সংশ্লিষ্ট দলগুলোর মাঠপর্যায়ের ভিত্তি, সক্ষমতা এবং সামর্থ্যর বিষয়টিও পরখ করে দেখতে চায় ক্ষমতাসীনরা। তবে বিএনপি ভোটে এলে কৌশল পাল্টাবে আওয়ামী লীগ।
নিজস্ব প্রতিবেদক । ২৬ নভেম্বর ২০২৩
সারা দেশে ৩০০ আসনেই দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। আজ রোববার বিকেলে তালিকা প্রকাশ করা হবে। আওয়ামী লীগের পার্লামেন্টারি বোর্ডের একাধিক সদস্য জানিয়েছেন, আলোচিত অনেকে বাদ পড়তে পারেন। বাদ পড়া সদস্যের সংখ্যা অর্ধশত হতে পারে। এমন অনেকেই মনোনয়ন পেতে পারেন, যাঁরা এই প্রথম দলের প্রার্থী হতে যাচ্ছেন। দলটির কেন্দ্রীয় নেতা সেলিম মাহমুদ, আহমদ হোসেন, শফিউল আলম চৌধুরী প্রথমবারের মতো দলীয় মনোনয়ন পেতে পারেন। অনেক নতুন মুখ আসতে পারে।তবে বর্তমান মন্ত্রিসভার সদস্যদের কেউ বাদ পড়ছেন না বলেও দলটির সূত্রগুলো জানাচ্ছে।গত বৃহস্পতিবার থেকে আওয়ামী লীগের সংসদীয় বোর্ড দলীয় প্রার্থী বাছাইয়ে টানা বৈঠক করছে। গতকাল শনিবার রাতে দেশের আট বিভাগের প্রার্থীর তালিকা চূড়ান্ত করা হয়। তবে এবার বোর্ডের বৈঠকের স্থান এবং কারা বাদ পড়ছেন, এই বিষয়ে অত্যন্ত গোপনীয়তা অবলম্বন করা হয়।আজ সকাল ১০টায় গণভবনে আওয়ামী লীগের সব মনোনয়নপ্রত্যাশীর সঙ্গে মতবিনিময় করবেন দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখানে তাঁদের দিকনির্দেশনা দেবেন। বিকেলে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা হতে পারে বলে দলীয় সূত্র জানিয়েছে।১৮ থেকে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের কাছে দলীয় ফরম বিক্রি করা হয়। এর মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, কেন্দ্রীয় নেতা শেখ ফজলুল করিম সেলিম, শেখ হেলালসহ কমপক্ষে ছয়জন নেতার আসনে বাড়তি কেউ মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেননি। বাকি আসনের জন্য ৩ হাজার ৩৫৬টি মনোনয়ন ফরম বিক্রি করে দলটি।একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৪৮ জন মন্ত্রী-সংসদ সদস্য বাদ পড়েছিলেন। ২০১৪ সালের ভোটে বাদ পড়েছিলেন ৬৩ জন মন্ত্রী-সংসদ সদস্য।ঢাকায় পরিবর্তন অনেক:রাজধানী ঢাকাতেই বেশ কয়েকটি আসনে প্রার্থিতায় পরিবর্তন আনা হতে পারে। দলীয় সূত্র জানায়, ঢাকা-১৩ আসনের সংসদ সদস্য সাদেক খানের পরিবর্তে এবার আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক মনোনয়ন পেতে পারেন। তিনি ২০০৮ সালে এই আসন থেকে জয়ী হয়ে প্রতিমন্ত্রী হয়েছিলেন।ঢাকা-১০ আসনের সংসদ সদস্য ও এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দীন বাদ পড়তে পারেন বলে জানা গেছে। তাঁর জায়গায় চিত্রনায়ক ফেরদৌস মনোনয়ন পেতে পারেন।আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ঢাকা-৮ আসনে দলীয় মনোনয়ন পাচ্ছেন বলে দলটির সূত্র জানায়। এই আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য ১৪ দলের শরিক ও ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন। বাহাউদ্দিন নাছিম ২০১৪ সালে মাদারীপুর-৩ আসন থেকে জয়ী হয়েছিলেন। গত নির্বাচনে তিনি কোথাও সুযোগ পাননি।ঢাকা–৪ আসনে আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য সানজিদা খানম মনোনয়ন পাচ্ছেন। এখানে বর্তমান সংসদ সদস্য জাতীয় পার্টির সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা। ঢাকা-১১ আসনে রহমতুল্লাহর পরিবর্তে ওয়াকিল উদ্দিন মনোনয়ন পেতে পারেন।ঢাকা-৫ আসনে কাজী মনিরুল ইসলামকে বাদ দেওয়ার আলোচনা আছে। এই আসনে মনোনয়ন পেতে পারেন মশিউর রহমান মোল্লা। তিনি এই আসনের সাবেক সংসদ সদস্য হাবিবুর রহমান মোল্লার ছেলে।ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাঈদ খোকনকে এবার ঢাকা-৬ আসনে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হতে পারে। এই আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশীদ।ঢাকা-৭ আসনের সংসদ সদস্য হাজি মোহাম্মদ সেলিম। তিনি দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ। তবে এবার তিনি এবং তাঁর দুই ছেলে মনোনয়ন চেয়েছিলেন। শেষ পর্যন্ত তাঁর বড় ছেলে সোলায়মান সেলিমকে মনোনয়ন দেওয়া হতে পারে বলে জানা গেছে। তিনি স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর। ঢাকা-১৪ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাচ্ছেন যুবলীগের নেতা মাইনুল হাসান খান। এই আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগের আগা খান।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, কেন্দ্রীয় নেতা শেখ ফজলুল করিম সেলিম, শেখ হেলালসহ কমপক্ষে ছয়জন নেতার আসনে বাড়তি কেউ মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেননি। বাকি আসনের জন্য ৩ হাজার ৩৫৬টি মনোনয়ন ফরম বিক্রি করে দলটি।টাঙ্গাইলের দুটি আসনে পরিবর্তনের কথা শোনা যাচ্ছে। এর মধ্যে সদর আসন টাঙ্গাইল-৫–এ যুবলীগ নেতা মামুনুর রশীদের মনোনয়ন পাওয়ার কথা শোনা যাচ্ছে। এই আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য সানোয়ার হোসেন। টাঙ্গাইল-৩ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য আতাউর রহমান খান। তিনি হত্যা মামলায় কারাগারে থাকা সাবেক সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খানের বাবা। এবার এই আসনে পরিবর্তনের কথা এসেছে। নতুন মুখ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য কামরুল হাসান খান সেখানে মনোনয়ন পেতে পারেন।আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান ও দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্যাহ এবার ফরিদপুর-৪ আসনে মনোনয়ন পেতে পারেন। সেখানে মুজিবুর রহমান চৌধুরী স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য। ফরিদপুর-১ আসনে মঞ্জুর হোসেনের বদলে সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আবদুর রহমান মনোনয়ন পাচ্ছেন। ফরিদপুর-৩ আসনে খন্দকার মোশাররফ হোসেনের পরিবর্তে জেলা সভাপতি শামীম হক মনোনয়ন পেতে পারেন।বাদ পড়তে পারেন মহীউদ্দীন খান আলমগীরচট্টগ্রাম বিভাগের চাঁদপুর-১ আসনে সাবেক মন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর বাদ পড়তে পারেন। এই আসনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সেলিম মাহমুদকে মনোনয়ন দেওয়া হতে পারে। চাঁদপুর–২ আসনে এবার মনোনয়ন পাচ্ছেন আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী ফোরাম সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী (মায়া)। এই আসনে বর্তমানে সংসদ সদস্য রয়েছেন নুরুল আমীন।চট্টগ্রাম–১ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে পারেন মাহাবুবুর রহমান। তিনি এই আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ নেতা মোশাররফ হোসেনের ছেলে। মোশাররফ হোসেন আগেই জানিয়ে দিয়েছিলেন যে তিনি আর নির্বাচনে অংশ নেবেন না। চট্টগ্রাম–৪ আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য দিদারুল আলম বাদ পড়ছেন। এই আসনে মনোনয়ন পাচ্ছেন এস এম আল মামুন। তিনি সাবেক সংসদ সদস্য আবুল কাসেমের ছেলে। চট্টগ্রাম–৫ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন দেওয়া হতে পারে এম এ সালামকে। এই আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য জাতীয় পার্টির কো–চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।মনোনয়ন পাচ্ছেন প্রতিমন্ত্রী ও তাঁর সহধর্মিণীরাজশাহী-১ আসনের সংসদ সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী ওমর ফারুক চৌধুরীর বাদ পড়ার কথা শোনা যাচ্ছে। তাঁর জায়গায় মনোনয়ন পাচ্ছেন দলের কেন্দ্রের একটি উপকমিটির সদস্য আয়েশা আকতার জাহান। তিনি রাজশাহী-৬ আসনের সংসদ সদস্য পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলমের সহধর্মিণী।মাগুরায় সাকিব, যশোরেও নতুন মুখমাগুরা-১ আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়ে রাজনীতিতে নতুন ক্যারিয়ার শুরু করতে যাচ্ছেন তারকা ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান। বর্তমানে এই আসনের সংসদ সদস্য সাইফুজ্জামান শিখর। তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) ছিলেন। তাঁর বাবা মাগুরা-২ আসন থেকে চারবারের সংসদ সদস্য ছিলেন।সাকিব আল হাসান মাগুরা-১, মাগুরা-২ ও ঢাকা-১০ আসনের জন্য আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম কিনেছিলেন।যশোর-২ আসনে নতুন মুখ হিসেবে জায়গা পাচ্ছেন তৌহিদুজ্জামান। তিনি একজন চিকিৎসক এবং আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ নেতা তোফায়েল আহমেদের জামাতা। এই আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য সাবেক সেনা কর্মকর্তা নাসির উদ্দিন।দেশের উত্তরে কুড়িগ্রাম-১ আসন থেকে ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মো. রেজওয়ানুল হক চৌধুরীর মনোনয়ন পাওয়ার কথা জানা গেছে। এই আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য আছলাম হোসেন সওদাগর।বাদ পড়ছেন পঙ্কজ, পাচ্ছেন শাম্মীবরিশাল-৪ আসনে সংসদ সদস্য পঙ্কজ নাথকে বাদ দেওয়া হচ্ছে। স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ নাথের জায়গায় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক শাম্মী আহমেদকে মনোনয়ন দেওয়া হচ্ছে। বরিশাল-২ আসনেও পরিবর্তন আসছে। ছাত্রলীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শাহ ই আলম বরিশাল-২ আসন পাচ্ছেন না। এই আসনে ২০০৮ সালের নির্বাচনের সংসদ সদস্য তালুকদার মোহাম্মদ ইউনুসকে বাছাই করা হয়েছে। তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকও।আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ নেতা আমির হোসেন আমুর বোন সুলতানা নাদিরা এবার মনোনয়ন পাচ্ছেন বলে জানা গেছে। তিনি বরগুনা-২ (বামনা-পাথরঘাটা-বেতাগী) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম সবুরের সহধর্মিণী। এই আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য শওকত হাচানুর রহমান।মনোনয়নের আলোচনায় আইজিপির ভাইজাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সুনামগঞ্জ-১ আসনে মোয়াজ্জেম হোসেনকে বাদ দেওয়ার আলোচনা চলছে। এই আসনে মনোনয়ন পাচ্ছেন সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রঞ্জিত সরকার। সিলেট-২ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাচ্ছেন শফিকুর রহমান। এই আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য গণফোরামের মোকাব্বির খান। সিলেট-৫ আসনে হাফিজ আহম্মেদ মজুমদার বাদ পড়তে পারেন। এই আসনে মনোনয়ন পেতে যাচ্ছেন সিলেট মহানগর সভাপতি মাসুক উদ্দিন আহমদ।সুনামগঞ্জ-২ (দিরাই-শাল্লা) আসনে দুবারের সংসদ সদস্য জয়া সেনগুপ্তকে পরিবর্তনের আলোচনা আছে। এই আসনটিতে সাতবারের সংসদ সদস্য ছিলেন জয়া সেনের স্বামী প্রয়াত সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। এবার এই আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মাহমুদ। তিনি সংসদ সদস্য হতে উপজেলা চেয়ারম্যানের পদ ছেড়েছেন। তিনি পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের ছোট ভাই।মৌলভীবাজার-২ আসনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী মনোনয়ন পাচ্ছেন বলে জানা গেছে। গত নির্বাচনে ধানের শীষ নিয়ে এই আসনে সংসদ সদস্য হন সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদ।নতুন মুখ সাবেক মুখ্য সচিবজামালপুর-৫ আসনে নতুন মুখ আসছেন প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদ। তিনি দলের নির্বাচনী কৌশল নির্ধারণে যে একটি কমিটি কাজ করছে, এর গুরুত্বপূর্ণ সদস্য। এই আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য মোজাফফর হোসেন। জামালপুর-৪ আসনে সাবেক প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসান বাদ পড়ছেন। দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মারুফা আক্তার পপি সেখানে মনোনয়ন পেতে পারেন।নেত্রকোনা-১ (কলমাকান্দা-দুর্গাপুর) আসন থেকে বর্তমান সংসদ সদস্য মানু মজুমদার বাদ পড়তে পারেন বলে আলোচনা আছে। তাঁর জায়গায় মোশতাক আহমেদ রুহীর প্রত্যাবর্তন ঘটতে পারে। এই আসনে তিনি ২০০৮ সালে সংসদ সদস্য হয়েছিলেন। নেত্রকোনা-৫ (পূর্বধলা) আসনের সংসদ সদস্য ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল বাদ পড়তে পারেন। এখানে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন মনোনয়ন পেতে পারেন বলে জানা গেছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক । ২৬ নভেম্বর ২০২৩
ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের দুজন কর্মকর্তার সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য রুমিন ফারহানা। বুধবার দুপুরে ঢাকার একটি হোটেলে এ বৈঠক হয়।বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের রাজনৈতিক বিষয়াবলি দেখভালের দায়িত্বে থাকা দুজন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন। সাম্প্রতিক বিভিন্ন রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।জানতে চাইলে রুমিন ফারহানা প্রথম আলোকে জানিয়েছেন, গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশে পুলিশের হামলা এবং সংঘাতের কারণে মহাসমাবেশটি পণ্ড হয়ে যায়। এরপর পুলিশ গ্রেপ্তার অভিযান শুরু করে। এসব বিষয় মার্কিন কর্মকর্তাদের কাছে তুলে ধরা হয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক । ২৩ নভেম্বর ২০২৩
প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, আওয়ামী লীগ চায় দেশে গণতন্ত্র থাকুক এবং রাজনৈতিক দলগুলো স্বাধীনভাবে কাজ করুক। তবে বিএনপি ক্ষমতায় থাকতে আওয়ামী লীগ সেই রাজনীতি করার সুযোগ পায়নি। সারাদেশে দলের ২১ হাজার নেতাকর্মীকে হত্যা করেছে বিএনপি।অতীতের মতো মনোনয়নের ব্যবসা করতে হলেও বিএনপিকে নির্বাচনে আসার আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, কার কত দম সেটাও দেখতে চায় আওয়ামী লীগ।বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) সকাল ১০টার পর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ডের সভার সূচনা বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।এসময় হুঁশিয়ারি দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি-জামায়াত নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করলেও আওয়ামী লীগের শক্তি দেশের জনগণ। কেউ নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করলে তার পরিণতি ভালো হবে না।দেশবাসীকে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচনের বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই।তিনি বলেন, ২০১৪ সালে আত্মবিশ্বাস ছিল না বলেই জ্বালাও-পোড়াও করে তারা নির্বাচনে আসেনি। ২০১৮ সালের নির্বাচন নিয়ে অপবাদ দিলেও কেউ এখন পর্যন্ত অনিয়মের একটি সুনির্দিষ্ট প্রমাণ দেখাতে পারেনি। এখনো তারা অগ্নিসন্ত্রাস করছে। আসলে মানুষের জানমালের ক্ষয়ক্ষতি করে এবং মানুষকে হত্যা করে সরকারে যাওয়া যায় না।শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি মিছিল-মিটিং করলেও আওয়ামী লীগ সেখানে বাধা দেয়নি। মিছিল-মিটিং এবং সুস্থ রাজনীতির সময় বিএনপির গ্রহণযোগ্যতা বাড়ছিল, ভালো জমায়েতের পাশাপাশি মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্যতাও তো বাড়ছিল। কিন্তু যখন তারা আবার সহিংসতার সেই পুরোনো রূপে ফিরে গেলো তখন তারা আবার জনবিচ্ছিন্ন সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে জনগণের কাছে পরিচিতি পেয়েছে।বৈঠকে তিনি বলেন, জাতির পিতাকে হত্যার পর দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার এবং ভোটের অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়। ক্ষমতা দখলকারীরা উর্দি খুলে হঠাৎ রাজনীতিবিদ হয়ে যায়। জিয়াউর রহমান ক্ষমতা দখল করেই সংবিধান স্থগিত করে মার্শাল ল’ জারি করে। হ্যাঁ/না ভোটের আয়োজন করে। সেসময় ভোটের না বাক্স খুঁজেই পাওয়া যায়নি। তারা গণতন্ত্রের নামে জনগণকে ধোঁকা দিয়েছে।শেখ হাসিনা প্রশ্ন তোলেন, আজ আন্তর্জাতিকভাবে অনেক দেশ কথা বললেও যখন মিলিটারি ডিক্টেটররা মানুষের অধিকার ক্ষুণ্ন করেছিল তখন তাদের চেতনা কোথায় ছিল? দেশের জন্য কাজ করেন জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, তিনি কোনো দেশের তাবেদারি করেন না।এসময় নিজের সরকারের উদ্যোগের কথা উল্লেখ করে সরকারপ্রধান বলেন, একসময় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীনে থাকা নির্বাচন কমিশনকে স্বাধীন করতে আওয়ামী লীগ সরকার আইন করে দিয়েছে। এতে ৮২টি সংশোধনী এনে অবাধ নিরপেক্ষ এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের উপযোগী করা হয়। সেই আইনের অধীনে এখন দেশে নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়।তিনি বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের পর এখন আওয়ামী লীগের লক্ষ্য দক্ষ জনগোষ্ঠী তৈরি করে স্মার্ট সরকার এবং স্মার্ট সোসাইটি গঠন করা।
নিজস্ব প্রতিবেদক । ২৩ নভেম্বর ২০২৩
জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে বিএনপির নানা কর্মসূচি ও চ্যালেঞ্জকে ঘিরে সমকালের প্রধান শিরোনাম, ‘কঠিন পরীক্ষা মোকাবিলার পথ খুঁজছে বিএনপি’।প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, সরকার পতনের এক দফা দাবিতে চূড়ান্ত আন্দোলন করতে গিয়ে কঠিন পরীক্ষার মুখোমুখি রাজপথের প্রধান বিরোধী দল বিএনপি।এরিমধ্যে নাশকতার মামলায় দলের শীর্ষ নেতাসহ অনেকেই কারাগারে, কেউ আত্মগোপনে, আবার কেউবা নিশ্চুপ। কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঝুলছে তালা। গণগ্রেপ্তারের পাশাপাশি পুরোনো মামলায় গণহারে সাজা হয়েছে।হরতাল-অবরোধ কর্মসূচির ডাক দিয়ে আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু ঢাকাতেই নেতাকর্মীরা বেশ ঢিলেঢালা মেজাজে আছেন।দলের বেশ কয়েকজন বিক্ষুব্ধ নেতা, সাবেক সংসদ সদস্য ও সমমনা দলের কেউ কেউ নির্বাচনে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। কেউ কেউ যোগ দিয়েছেন বিএনপির সাবেক নেতাদের নিয়ে ‘সরকারের সহযোগিতা’য় গঠিত কিংস পার্টি উপাধি পাওয়া সংগঠনে।আওয়ামী লীগে মনোনয়ন বাছাই নিয়ে যুগান্তরের প্রধান শিরোনাম, ‘আওয়ামী লীগের প্রার্থী বাছাই শুরু আজ, মনোনয়নে থাকবে চমক,’। খবরে বলা হচ্ছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অনেক আসনে আসবে আওয়ামী লীগের নতুন মুখ।প্রার্থী তালিকায় উল্লেখযোগ্যসংখ্যক সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব, সাবেক আমলা, সেনা ও পুলিশ কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী ও সাংবাদিকসহ বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের শীর্ষ ব্যক্তি স্থান পেতে পারেন।পাশাপাশি দলের জনপ্রিয় ও পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তির তরুণ নেতারা মনোনয়ন দৌড়ে এগিয়ে আছেন।অন্যদিকে বিতর্কিত মন্ত্রী-এমপিসহ স্থানীয়ভাবে জনবিচ্ছিন্ন নেতাদের প্রার্থী হিসাবে বিবেচনা না করার বিষয়ে দেওয়া হবে বিশেষ গুরুত্ব। পাশাপাশি বয়সের কারণে বাদ পড়বেন বেশ কয়েকজন বর্তমান এমপি।সব মিলিয়ে বিভিন্ন সংস্থার জরিপ, দলের সাংগঠনিক রিপোর্ট, অতীতে আন্দোলন-সংগ্রামে ভূমিকা, তৃণমূলে দল ও সাধারণ ভোটারদের কাছে গ্রহণযোগ্যতাসহ নানা বিষয় বিবেচনায় মনোনয়ন দেয়া হবে।নির্বাচনে ছোট দলগুলোর অংশগ্রহণ নিয়ে প্রথম আলোর প্রধান শিরোনাম, ‘ছোট ছোট দল ভোটে আসছে’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, যুক্তফ্রন্ট নামে নতুন জোট গঠন করে বুধবার দুপুরে নির্বাচনে যাওয়ার ঘোষণা দেন সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম।বিকেলে নির্বাচনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত জানায় জিএম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি। সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল সূত্রগুলো বলছে আগামী দুই তিন দিন এভাবে অনেক দল তাদের অবস্থান পাল্টাবে।আরও কিছু দল নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিতে পারে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভোটে আসতে পারে ছোট দলগুলোর মধ্যে ইসলামপন্থী একাধিক দলের নাম রয়েছে।দলগুলো শিগগিরই নির্বাচনে যাওয়ার ঘোষণা দিতে পারে, তবে বিএনপির আলোচিত ও পরিচিত নেতাসহ অনেকেই দল ছেড়ে নতুন দুটি দল তৃণমূল বিএনপি ও বিএনএম-এ যুক্ত হয়ে নির্বাচনে অংশ নেবেন বলে যে আলোচনা ছিল তাতে এখন পর্যন্ত উল্লেখ করার মতো ফল আসেনি।এ নিয়ে সরকারের উচ্চপর্যায়ে অসন্তুষ্টি রয়েছে। তাই শেষ মুহূর্তে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার তারিখ একটু পিছিয়ে হলেও বিএনপি'র আরো কিছু নেতা এবং আরো কিছু দলকে নির্বাচনে আনার কথা ভাবা হচ্ছে বলে বলছে ওই প্রতিবেদন।নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে সংবাদের প্রধান শিরোনাম, ‘নির্বাচন ‘একতরফা’ হবে না, ‘শতফুল’ ফুটবে’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বিএনপি ভোটে না এলেও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন ‘একতরফা হবে না’ বলে মনে করেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।তার দাবি, অনেক দল এবং ব্যক্তি পর্যায়ে অনেকে নির্বাচনে অংশ নেবেন। তার মতে, একটি দল নির্বাচন বর্জন করলে নির্বাচনকে একতরফা বলার সুযোগ নেই।দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন জমা দেয়ার বাকি আছে সাত দিন। আওয়ামী লীগ ও তার জোট শরিকদের পাশপাশি জাতীয় পার্টিও মনোনয়ন জমার কাজ গুছিয়ে আনছে।তবে নির্বাচনে না আসার সিদ্ধান্তে অটল বিএনপি ও সমমনা দলগুলো আন্দোলন অব্যাহত রেখেছে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন কি দশম সংসদের পথে হাঁটছে, এমন আলোচনাও চলছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক । ২৩ নভেম্বর ২০২৩
বিএনপির যুগপৎ আন্দোলনের জোট ছেড়ে দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাওয়ার ঘোষণা দেওয়ায় বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) ইবরাহিমকে তার নির্বাচনী এলাকা হাটহাজারীতে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে।বুধবার (২২ নভেম্বর) হাটহাজারী উপজেলা এবং পৌরসভা বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা এ ঘোষণা দেন।এক বিবৃতিতে উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক নূর মোহাম্মদ ও সদস্য সচিব গিয়াসউদ্দিন বলেন, বর্তমান সরকার অবৈধ এবং আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশনের অধীনে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি যুক্তফ্রন্ট গঠন করে নির্বাচনে যাওয়ার ঘোষণা দেয়। এতে হাটহাজারীর সাধারণ জনগণের মাঝে ক্ষোভের সঞ্চার হয়।এ খবর প্রকাশিত হওয়ার পর হাটহাজারী উপজেলা বিএনপির জনমনে তীব্র ক্ষোভ ও অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে। মেজর জেনারেল (অব.) ইবরাহিম শেষ বয়সে এসে স্বেচ্ছাচারিতা, লোভ-লালসায় লালায়িত হয়ে অনৈতিক সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করে এই ঘৃণিত কাজ করেন।বেইমানি করা মেজর জেনারেল (অব.) ইবরাহিমের মজ্জাগত ও স্বভাবসিদ্ধ ব্যাপার। তিনি ১৯৯৬ সালে জেনারেল নাসিমের অভ্যুত্থানের পক্ষে ছিলেন এবং তৎকালীন রাষ্ট্রপতি আবদুর রহমান বিশ্বাস কর্তৃক মেজর জেনারেল হেলাল মোর্শেদ খানের সঙ্গে বরখাস্ত হন।সেই জেনারেল হেলাল মোর্শেদ খান এখন জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান। ২০১৮ সালে বিএনপি নিজ দলের শতভাগ যোগ্য প্রার্থীকে মনোনয়ন না দিয়ে মেজর জেনারেল (অব.) ইব্রাহিমের মতো একজন সিঙ্গেল ম্যানের জোটকে সম্মান দেখিয়ে ধানের শীষ প্রতীক বরাদ্দ দেয়। তার পক্ষে বিএনপির সব ইউনিট কাজ করে। কিন্তু তখনো তিনি সে সময়ের মহাজোট প্রার্থীর কাছে আর্থিক সুবিধা নিয়ে নিজেকে আত্মসমর্পণ করেন।ইব্রাহিমের নির্বাচনে কাজ করতে গিয়ে হাটহাজারী বিএনপি এবং অঙ্গসংগঠনের বহু নেতাকর্মী হামলা মামলা এবং নির্যাতনের শিকার হলেও তিনি কারো খোঁজ-খবর নেননি। তাই, দ্ব্যর্থহীনভাবে বলা যায়, মোনাফেকী এবং বেইমানি তার মজ্জাগত।লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, আমরা হাটহাজারী উপজেলা, পৌরসভা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা মেজর জেনারেল (অব.) ইব্রাহিমকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলাম। পাশাপাশি তাকে আমরা অবাঞ্ছিত ঘোষণা করলাম। আর যদি হাটহাজারী উপজেলা উপজেলা ও পৌরসভা বিএনপি পরিবারের কেউ ইব্রাহিমকে কোনোভাবে সহযোগিতা করেন বা যোগাযোগ রাখেন, তাহলে আমরা তার বিরুদ্ধেও সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করব।জানা গেছে, বুধবার (২২ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে যুক্তফ্রন্ট নামে একটি জোট গঠন করে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দেন সৈয়দ ইবরাহিম। তিনি নতুন ওই জোটের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।সংবাদ সম্মেলনে সৈয়দ ইবরাহিম বলেন, এই মুহূর্তে আমার রাজনৈতিক অক্ষমতা এই যে, সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে পেরে উঠছি না। ২৮ অক্টোবরের পর সুনির্দিষ্ট একটা অবস্থা এসে দাঁড়িয়েছে যেখানে পরিস্থিতি পুনর্মূল্যায়ন করা প্রয়োজন যে, চুপ থাকব না কি বিকল্প ব্যবস্থা নেব। আমি বিকল্প অবস্থান নিয়েছি, নির্বাচনে অংশ নিচ্ছি।
নিজস্ব প্রতিবেদক । ২৩ নভেম্বর ২০২৩
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম বিক্রির দ্বিতীয় দিনে ১২১২টি ফরম বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে সরাসরি মনোনয়ন ফরম কিনেছেন ১১৮০ জন। আর অনলাইনে মনোনয়ন ফরম কিনেছেন ৩২ জন।রোববার (১৯ নভেম্বর) বিকেলে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে মনোনয়ন ফরম বিক্রি শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান দলের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া।এর আগে, গতকাল (শনিবার) সকালে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে মনোনয়ন ফরম বিক্রি কার্যক্রম শুরু করে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের মাধ্যমে এ কার্যক্রম শুরু করা হয়। এরপর থেকেই উৎসবের আমেজে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করছেন মনোনয়ন প্রত্যাশীরা।শনিবার প্রথম দিনে আ.লীগের ১০৭৪টি মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয়। আজও (রোববার) ব্যাপক উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করছেন মনোনয়ন প্রত্যাশীরা।
নিজস্ব প্রতিবেদক । ১৯ নভেম্বর ২০২৩
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে তিনটি আসনের জন্য আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান। আসনগুলো হলো— ঢাকা-১০, মাগুরা-১ ও ২।শনিবার (১৮ নভেম্বর) ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে সাকিব আল হাসানের পক্ষে স্বজনরা ফরমগুলো সংগ্রহ করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা বিভাগের মনোনয়ন ফরম বিক্রির দায়িত্বে থাকা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলম।এদিকে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের জন্য আওয়ামী লীগ প্রথম দিনেই ১০৬৪টি মনোনয়ন ফরম বিক্রি করেছে। এর মধ্যে সরাসরি ১০৫০ জন, আর অনলাইনে ১৪ জন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া। তিনি জানান, প্রথম দিনে ঢাকা বিভাগে ২১৩টি, চট্টগ্রাম বিভাগে ১৯৮টি, সিলেট বিভাগ ৫৫টি, ময়মনসিংহ বিভাগ ১০৫টি, বরিশাল বিভাগে ৭৫টি, খুলনা বিভাগে ১২৫টি, রংপুর বিভাগে ১০৯টি ও রাজশাহী বিভাগে ১৬৯টি দলীয় মনোনয়ন ফরম বিক্রি করেছে আওয়ামী লীগ। ফরম বিক্রি থেকে আয় হয়েছে ৫ কোটি ৩২ লাখ টাকা।এর আগে শনিবার সকালে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলটির কার্যালয়ে মনোনয়ন ফরম বিক্রির কার্যক্রম শুরু হয়। প্রথম ফরম সংগ্রহ করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গোপালগঞ্জের আওয়ামী লীগ নেতারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য গোপালগঞ্জ-৩ আসনের মনোনয়ন ফরম কেনেন। সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া।
নিজস্ব প্রতিবেদক । ১৮ নভেম্বর ২০২৩
প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছার কাছেই আত্মসমর্পণ করেছে ইসি – মানবজমিনের আরেকটি শিরোনাম। বিএনপি’র সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, নির্বাচন কমিশন অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের শর্ত রক্ষা না করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ইচ্ছার কাছেই আত্মসমর্পণ করেছে। তফসিল ঘোষণার সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের উচিত ছিল ভোটগ্রহণ সময় দিনে হবে, না নিশিরাতে হবে, সেটি বলা।গতকাল বিকালে এক ভার্চ্যুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি। রিজভী বলেন, আবারো একতরফা নির্বাচনের জন্য সকল শক্তি নিয়োগ করেছে আওয়ামী সরকার। নির্বাচন কমিশন অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের শর্ত রক্ষা না করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ইচ্ছার কাছেই আত্মসমর্পণ করেছে।সংলাপ সম্ভব নয় যুক্তরাষ্ট্রকে জানাল আওয়ামী লীগ – নয়া দিগন্তের শিরোনাম। বলা হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর চিঠির জবাব দিয়েছে আওয়ামী লীগ। চিঠিতে সংলাপের শর্ত থাকলেও তা সময়স্বল্পতার কারণে তা সম্ভব নয় বলে প্রতিউত্তরের চিঠিতে জানিয়েছে আওয়ামী লীগ।গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের পক্ষে চিঠির জবাব নিয়ে যান দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মোহাম্মদ এ আরাফাত। দূতাবাসের অ্যাকটিং ডেপুটি চিফ অব মিশন আর্টুরো হাইন্সের কাছে চিঠি হস্তান্তর করা হয়।নেতাকর্মীদের না পেয়ে স্বজনদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে – বিএনপির এমন অভিযোগ নিয়ে শিরোনাম করেছে কালের কন্ঠ। তাদের খবরে বিস্তারিত বলা হচ্ছে দলের নেতাকর্মীদের না পেয়ে তাঁদের স্বজনদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী। তিনি বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবি তুলে আন্দোলনকারীদের ওপর নির্যাতন চালনো হচ্ছে।গতকাল শুক্রবার বিকেলে এক ভার্চুয়াল ব্রিফিংয়ে বিএনপিসহ বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর নিপীড়ন-নির্যাতনের চিত্র তুলে ধরে তিনি এই অভিযোগ করেন। রুহুল কবীর রিজভী বলেন, বিএনপির নেতাকর্মীরা পাইকারি হারে গ্রেপ্তারের শিকার। তাঁদের ধরতে না পারলে গ্রেপ্তার হচ্ছেন বাবা, শ্বশুর, ছোট ভাই—এমনকি বাড়ির মেয়েরা পর্যন্ত।বিএনপির শীর্ষ নেতাদের মুক্তি মিলছে না সহসাই – দৈনিক কালবেলার প্রধান শিরোনাম। বলা হয় সরকারের পদত্যাগের ‘একদফা’ দাবিতে গত ২৮ অক্টোবর রাজধানীতে মহাসমাবেশের পর বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসসহ শীর্ষ নেতারা নানা মামলায় কারাগারে আটক রয়েছেন। আটক হয়েছেন বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা। নতুন করে তাদের বিরুদ্ধে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা হয়েছে।বিএনপির আইনজীবীরা অভিযোগ করছেন, একটা মামলায় জামিন পেলে বিএনপির শীর্ষ নেতাদের আরেক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হবে, যেন সহসাই তারা কারামুক্ত হতে না পারেন। গ্রেপ্তার দেখানোর মামলায় জামিন চেয়ে নিম্ন আদালতে আবেদন করা হয়েছে। সেখানে জামিন না পেলে হাইকোর্টে যাবেন বলে জানান তারা।অস্ত্র হাতে রাতের অন্ধকারে নয় সরকার গঠন হবে ভোটের মাধ্যমে – শেখ হাসিনার এমন বক্তব্য নিয়ে শিরোনাম দৈনিক সমকালের।পত্রিকাটি লিখেছে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘অস্ত্র হাতে নয়, রাতের অন্ধকারে নয়, বাংলাদেশে সরকার গঠন হবে ভোটের মধ্য দিয়ে।’ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী কমিটির সভায় তিনি এ কথা বলেন।শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিএনপির আমলে দেশের মানুষ ভোট দিতে পারেনি। আমরা (আওয়ামী লীগ সরকার) মানুষের ভেতরে একটা আস্থা, বিশ্বাস অর্জন করতে পেরেছি। একটা দল দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থেকে মানুষের আস্থা অর্জন করা কিন্তু বেশ কঠিন।’ শনিবার সকাল ১০টায় বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয় হাজির হয়ে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র কিনবেন শেখ হাসিনা। এর মধ্য দিয়ে তিনি আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও জমাদানের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করবেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক । ১৮ নভেম্বর ২০২৩
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন বিক্রির প্রথম দুই ঘণ্টায় তিন শতাধিক ফরম বিক্রি হয়েছে।আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সভাপতি দলীয় মনোনয়ন ফরম বিক্রি কার্যক্রম আনুষ্ঠানিক শুরু করেন। তবে সকাল ১১টার পরে দলীয় প্রার্থীদের জন্য ফরম সংগ্রহের কার্যক্রম উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।দলের নেতারা শেখ হাসিনার পক্ষে প্রথম মনোনয়ন ফরমটি সংগ্রহ করেন।এদিন দুপুর ১টা পর্যন্ত ঢাকা বিভাগে ৮১টি, চট্টগ্রাম বিভাগে ৫১, সিলেট বিভাগে ১৭, ময়মনসিংহ বিভাগে ২৬, বরিশাল বিভাগে ১৭, খুলনা বিভাগে ৩৯, রংপুর বিভাগে ২৬ ও রাজশাহী বিভাগে ৪৪টি মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয়েছে।সরেজমিনে দেখা যায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বের হয়ে যাওয়ার পরে মনোনয়ন প্রত্যার্শীদের ভিড় বাড়তে শুরু করে। মিছিল নিয়ে প্রার্থীরা মনোনয়ন ফরম কিনতে কার্যালয়ে প্রবেশ করেন। আবার অনেকে ঢাকঢোল বাজিয়ে নৌকা নিয়ে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আসেন।দলীয় সূত্র জানিয়েছে, মনোনয়ন সংগ্রহে একজন প্রার্থী সর্বোচ্চ দুই জন সঙ্গে নিয়ে আসতে পারবেন—এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। সেই নির্দেশনা কেউই মানছেন না।দুপুর ১টা থেকে ৩টা পর্যন্ত বিরতি দিয়ে আবারও মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মনোনয়ন ফরম বিক্রি চলবে আগামী চার দিন (মঙ্গলবার) পর্যন্ত। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ফরম সংগ্রহ ও জমা দেওয়া যাবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক । ১৮ নভেম্বর ২০২৩